ভারতের তামিলনাড়ুতে করোনা দেবীর পূজা-অর্চনা চলছে

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
গ্রানাইট পাথরের তৈরি করোনা দেবী। ছবি সংগৃহিত।

ভারতের তামিনাড়ুর একটি গ্রামে হিন্দু ধর্ম বিশ্বাসে ভর করে করোনা মহামারীর প্রকোপ থেকে রক্ষা পেতে স্থানীয়রা নতুন একটি মন্দির নির্মাণ করেছেন। আর সেখানে করোনা ভাইরাসের নামে একটি করোনা দেবীর মূর্তি স্থাপন করে পূজা করতে শুরু করেছেন। স্থানীয়দের বিশ্বাস, করোনা দেবী তুষ্ট হলেই সংক্রমণের ভয়াবহতা কমবে।

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় দেশটি অবস্থা সংকটাপন্ন। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করছে। হাসপাতালগুলোতে রোগীতে ঠাসা। চারদিকে অক্সিজেনের জন্য হাহাকার। এমনই নাজুক পরিস্থিতিতেও তামিলনাড়ুতে চলছে করোনাভাইরাসের নামে নামকরণ করে করোনা দেবীর পূজা-অর্চনা।
ভারতীয় গণমাধ্যম জি-নিউজ বলছে, দেশটির তামিলনাডু রাজ্যের একটি গ্রামে ‘করোনা দেবী’র পূজা-অর্চনা চলছে। সেখানে একটি নতুন মন্দির তৈরির পর করোনা দেবীর মূর্তি স্থাপন করে চলছে পূজা।

মন্দিরের এক পুরোহিত জানান, প্রাণঘাতি কোভিড-১৯ কে একমাত্র করোনা দেবীই কাবু করতে পারেন।

কোয়েম্বাতুর থেকে অদূরে কামাতচিপুরম গ্রামে করোনা দেবীর সন্তুষ্টির জন্য মন্দিরটি নির্মিত হয়েছে । একটানা ৪৮ ঘণ্টা পূজা শেষে বিশেষ আরাধনা অনুষ্ঠিত হবে। মন্দির কর্তৃপক্ষ বলছে, করোনা থেকে বাঁচতে ইতোমধ্যে হাজার হাজার মানুষ পূজা দিতে আসছেন। গ্রামবাসীর বিশ্বাস পূজায় দেবী সন্তুষ্ট হলে মহামারী থেকে মুক্তি পাবে ভারত।

মন্দিরে স্থাপন করা করোনা দেবীর মূর্তিটি গ্র্যানাইট পাথর দিয়ে তৈরি। দেড় ফুটের করোনা প্রতিমার ঘনকালো কেশ আর পরনে লালটুকটুকে শাড়ি। একহাতে ধরা ত্রিশূল, অন্য হাত খালি।

ভারতে করোনা দেবীকে নিয়ে এটি ভারতের দ্বিতীয় মন্দির। গত বছর কেরালার কোল্লমা জেলায় এক পুরোহিত করোনা তাড়াতে এমনই এক দেবীর মন্দির স্থাপন করেছিলেন।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!