ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হত্যা মামলায় ১৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, আটজনের যাবজ্জীবন

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
প্রতীকী ছবি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আওয়ামী লীগ নেতা জহিরুল হক হত্যা মামলায় ১৩ জনের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া আট আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। মামলার ১৬ আসামি কারাগারে এবং পাঁচ আসামি পলাতক রয়েছেন।

রবিবার দুপুরে ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন। জহিরুল হক ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জগৎ বাজারের ব্যবসায়ী এবং নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়ন ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

মামলার বিবরণ সূত্রে জানা যায়, ২০১৬ সালের ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া উত্তর পৌরতলা বাসস্ট্যান্ড থেকে জহিরুল হক নিজ গ্রাম পয়াগে ফিরছিলেন। পথে আসামি বসু মিয়া, হাবিবুর রহমান, শহিবুর রহমান ওরফে শুক্কি, কবির মিয়া, সাচ্চু মিয়া, মোখলেছ মিয়া, রুহান ওরফে বোরহান, শিথীল আহমেদ ওরফে ফাহিম আহমেদ, রহমত উল্লাহ ফারিয়াজসহ অন্য আসামিরা পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটনাস্থলের পাশে অবস্থান করছিলেন। জহিরুল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে দুটি মোটরসাইকেলযোগে আসামিরা তার অটোরিকশা আটকায়। এরপর তারা জহিরুলের ওপর হামলা করে। অটোরিকশা চালক গোলাপ মিয়াকেও তারা মারধর করে।

ঘটনার সময় অন্যদিক থেকে আসা আরেকটি অটোরিকশা চালককে গোলাপ মিয়া বিষয়টি জানালে তিনি মোটরসাইকেল দুটি ধাওয়া করেন। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া উত্তর পৌরতলা সিএনজি স্ট্যান্ডে থাকা লোকজনের সহায়তায় মোটরসাইকেল দুটিসহ আসামি শিথীল ও ফারিয়াজকে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়।

জহিরুল হক ওইদিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই কবির হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

মামলার তদন্ত শেষে ২১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!