পানশির দখলের দাবি তালেবানের

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

আফগানিস্তানের কৌশলগত পানশির রাজ্য দখলে নেয়ার দাবি করেছে তালেবান। তালেবানের একাধিক সূত্র রয়টার্সের কাছে এমন দাবি করেছে। তবে তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা বিদ্রোহী ন্যাশনাল রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট-এনআরএফ বলছে এখনো ওই অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে তারা।

এক তালেবান কমান্ডার বলেছেন, ‘আল্লাহের রহমতে আমরা পুরো আফগানিস্তান দখল করেছি। সমস্যা পাকানো লোকজনদের হারিয়ে দেয়া হয়েছে। পানশির এখন আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে।’ তবে এই দাবির পক্ষে কোনো অকাট্য প্রমাণ মেলেনি।

বিবিসির এক সাংবাদিকের টুইট করা ভিডিওতে আফগানিস্তানের সাবেক ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট আমরুল্লাহ সালেহ বলেছেন, ‘আমরা যে কঠিন পরিস্থিতিতে আছি, তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তালেবান আক্রমণের মুখে আছি। তবে আমরা মাটি কামড়ে পড়ে আছি। আমরা (তালেবানকে) প্রতিহত করেছি।’

টুইটারেও সালেহ বলেছেন, ‘প্রতিহত করার কাজ এখন চলছে এবং চলতে থাকবে। আমি আমার মাটির সাথে আছি, মাটির জন্য আছি এবং সেই মাটির সম্মান রক্ষা করছি।’

- বিজ্ঞাপন -

ওই ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, তার দেশত্যাগের খবর মিথ্যা। তবে তিনি কোথায় আছেন, তা নিরপেক্ষ কোনো সূত্র থেকে নিশ্চিত হতে পারেনি বিবিসি।

ন্যাশনাল প্রতিরোধ ফ্রন্টের (এনআরএফ) মুখপাত্র আলী নাজারি বলেন, তার বাহিনী তালেবানকে পেছনে ঠেলে দিয়েছে।

সালেহর ছেলে এবায়েদুল্লাহও পানশির পতনের দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন। রয়টার্সকে মেসেজে জানিয়েছে, ‘না। এটা ভুয়ো খবর।’

গত ১৫ অগস্ট কাবুল দখল করে নেয় তালেবান। গোটা আফগানিস্তান তালেবানের নিয়ন্ত্রণে এলেও পাহাড়ি ও কৌশলগত এলাকা পানশিরের দখল ছিল আহমেদ মাসুদ বাহিনীর হাতে। তারা আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে রাজি হলেও দুই পক্ষের মধ্যে সেটি সম্ভব হয়নি। শেষে তীব্র লড়াইয়ে নেমেছে তালেবান ও মাসুদ বাহিনী।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একটি অ্যাকাউন্ট নেই? নিবন্ধন করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!