মা- আশিস ওপর ঘর থেকে এবার নেমে আয়! লাঞ্চ কর! একটা তো বেজে গেলো রে!
আশিস- হ্যাঁ মা যাচ্ছি! এই স্নানটা করেই খাবো।
মা- আমি তাহলে খাবার রেডী করছি। তাড়াতাড়ি আয়! দেরী করিস না যেন!
আশিস- কই এসে গেছি। মা খেতে দাও! হ্যাঁ মা, আজ তুমি আমাকে কপালে দইয়ের ফোঁটা আগে দাও! তারপর ভাত মুখে তুলবো। আসনে বসে অপেক্ষা করছি। ফ্রীজ থেকে দইয়ের বাটিটা নিয়ে এসো!
মা- ক্যানো রে আশিস? আজ তোর হঠাৎ এরকম ইচ্ছা হল ক্যানো?
আশিস- আজই শেষ তো তাই।
এরপর মা আশিসের ঘর দিনের বেলা ক্যানো ভেতর থেকে খিল দিয়ে আটকানো, তা ঠিলে দেখলো। আলতো ভাবে আটকানো খিল খুলে গেল। আশিস গলায় দড়ি দিয়ে কড়ি থেকে ঝুলছে।
মা- আশিস রে এ এ এ …..
কেঁদে উঠলো। বাবাও এলো। কেঁদে উঠলো। আশিস- নিরুত্তর।
দিনটি থার্ড জুন, দুহাজার এক খ্রীষ্টাব্দ।
This post was created with our nice and easy submission form. Create your post!