বাংলাদেশ: বিচার চাইতে আসা নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

বাংলাদেশের সাভারের আশুলিয়ায় জি৪এস নামের একটি সিকিউরিটি কোম্পানির নারী কর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগে দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুর রাশিদ।

শুক্রবার (৭ অক্টোবর) রাতে বুড়ির বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারী আশুলিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।

গ্রেপ্তার দুইজন হচ্ছেন- জি৪এস কোম্পানির সুপরাভাইজার ফেরদৌস খন্দকার (৩৮) ও নিরাপত্তাকর্মী মাসুদ আবেদীন (৩০)। ফেরদৌসের বাড়ি গাইবান্ধায় এবং মাসুদের বাড়ি দিনাজপুরে।

আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুর রাশিদ জানান, ভুক্তভোগী ওই নারী জি৪এস অধীনে সাভারের ডিইপিজেড এলাকার একটি প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি আশুলিয়ার বুড়ির বাজার এলাকায় কোম্পানির ভাড়া করা মেসে অন্য নারী সহকর্মীদের সঙ্গে বসবাস করেন। বাসার নিচতলায় ভাড়ায় থাকেন একই প্রতিষ্ঠানের সুপারভাইজার ফেরদৌস ও পুরুষ নিরাপত্তাকর্মীরা।

৬ অক্টোবর ভুক্তভোগীর সঙ্গে মেসে থাকা অপর এক নারীর ঝগড়া হয়। এক পর্যায়ে ভুক্তভোগীর মোবাইল ফোন ভেঙে ফেলেন তিনি। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী অন্য এক সহকর্মীকে নিয়ে দারা মিয়ার বাসার নিচতলায় থাকা সুপারভাইজার ফেরদৌসের কাছে বিচার চাইতে যান। পরে মোবাইল ভাঙার বিষয়টি মীমাংসা করে দেন তিনি।

ঘটনা সমাধানের পর সবাই সুপারভাইজারের কক্ষ থেকে চলে আসছিলেন। এ সময় ভুক্তভোগীকে বসতে বলে অন্যদের চলে যেতে বলেন ফেরদৌস। পরে কৌশলে দরজা আটকে দিয়ে অভিযুক্তরা ভুক্তভোগী নিরাপত্তাকর্মীকে ধর্ষণ করে। ঘটনার পর স্থানীয় ফার্মেসিতে প্রাথমিক চিকিৎসা নেন ভুক্তভোগী। আরও অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আব্দুর রাশিদ আরও জানান, ভুক্তভোগীকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তার দুইজনকে আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!