ইভ্যালির রাসেল-শামীমা তিন দিনের রিমান্ডে

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ইভ্যালির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তার স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে (প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান) তিন দিনের রিমান্ডে দিয়েছেন আদালত।

শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকা মহানগর হাকিম আতিকুল ইসলাম এ আদেশ দেন।

আজ বিকাল তিনটার দিকে গুলশান থানা পুলিশ রাসেল ও তার স্ত্রীকে আদালতে তোলে। পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড চায়।

আদালতে আসামিপক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট এম. মনিরুজ্জামান আসাদ ও আইনজীবী জে আর খান রবিন। রাষ্ট্রপক্ষের শুনানি করেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মো. আবদুল্লাহ আবু। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

পণ্য না দিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বৃহস্পতিবার ভোরে আরিফ বাকের নামে একজন ভুক্তভোগী ইভ্যালির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ অজ্ঞাত কর্মকর্তাদের নামে গুলশান থানায় মামলা করেন। পরে বৃহস্পতিবার বিকালে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেলকে মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ইভ্যালির দুই কর্ণধারকে নেওয়া হয় র‌্যাব সদরদপ্তরে। পরে শুক্রবার তাদেরকে প্রতারণার মামলায় গুলশান থানায় হস্তান্তর করে।

জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে র‌্যাব জানিয়েছে, ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং তার স্বামী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ রাসেল পদাধিকার বলে নিজেরা মাসিক ৫ লাখ টাকা করে মোট ১০ লাখ টাকা বেতন নিতেন। তারা কোম্পানির টাকায় ব্যক্তিগত দুটি দামি গাড়ি (রেঞ্জরোভার ও অডি) কিনে ব্যবহার করতেন।

শুক্রবার সকালে র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এসব তথ্য জানান।

এছাড়া ব্যক্তি পর্যায়ে সাভারে রাসেলের কয়েক কোটি টাকা মূল্যের জায়গা-জমিসহ অন্যান্য সম্পদ রয়েছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!