এদেশের মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছি: প্রধানমন্ত্রী

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

‘একটি সরকারের সহযোগিতা ছাড়া ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মতো ঘটনা ঘটতে পারে না। ঘটনার পর তৎকালীন বিএনপি সরকার বিভিন্ন ধরনের আলামত নষ্ট করে দিয়েছিল। ওই রাতেই চারজনকে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন খালেদা জিয়া।’

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে গ্রেনেড হামলার জন্য আবারও তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারকে দায়ী করে আজ শনিবার (২১ আগস্ট) এসব কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে শনিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী। গণভবন থেকে আলোচনাসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করেন, ‘একটি সরকারের সহযোগিতা না থাকলে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে পারে না। ঘটনার পর সরকার বিভিন্ন ধরনের আলামত নষ্ট করে দিয়েছিল।’ তিনি বলেন, ‘এখানে একজন কারারক্ষী জড়িত ছিল। ওইদিন রাতেই খালেদা জিয়া চারজনকে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সে করে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে ওই কারারক্ষীও ছিলেন।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘শোনা যায় বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্নেল রশিদ ও ডালিম ওই ঘটনার আগে ঢাকায় এসেছিলেন। তারা খালেদা জিয়ার তত্ত্বাবধানে তারেক রহমানের আশ্রয়ে ছিলেন। যখন শুনেছে আমি বেঁচে আছি, তারা দেশত্যাগের সিদ্ধান্ত নেয়।’ তিনি বলেন, ‘বারবার আমার ওপর হামলা হয়েছে। আমি বেঁচে আছি। হয়তো আল্লাহ কোনো কাজ শেষ করার জন্য আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।’

সরকারপ্রধান বলেন, ‘বাবার পথ ধরেই এদেশের মানুষের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছি। কয়েকবার মুত্যু সামনে এসে দাঁড়িয়েছি, আল্লাহ বাঁচিয়েছে। এতো বাধা অতিক্রম করে এসেছি। এখন এদেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই আমার কাজ।’

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!