রাজধানীতে মাঠ রক্ষায় প্রতিবাদ: ১২ ঘণ্টা পর মুক্তি মিলল মা-ছেলের

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে থানা ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে ফেসবুক লাইভ করার সময় আটক তেঁতুলতলা মাঠ রক্ষার অন্যতম আন্দোলনকারী ও সমাজকর্মী সৈয়দা রত্না ও তার ছেলে ঈসা আব্দুল্লাহকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

রবিবার (২৪ এপ্রিল) দিনগত রাতে আটকের ১২ ঘণ্টা পর পরিবারের জিম্মায় তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। কলাবাগান থানা পুলিশ এ তথ্য নিশ্চিত করে।

এর আগে রবিবার সকালে তেঁতুলতলা মাঠ থেকে তাদের থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। সকালে সৈয়দা রত্না মাঠে ভবন নির্মাণের প্রতিবাদে লাইভ করছিলেন। লাইভ করার সময় তাকে আটক করা হয়।

পুলিশ বলছে, তারা জবানবন্দি দিয়েছে সরকারি কাজে আর বাধা প্রয়োগ করবেন না। তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নিউমার্কেট থানার এসি শরীফ মোহাম্মদ ফারুকুজ্জামান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, সমাজকর্মী সৈয়দা রত্নাকে আটকের পর মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, পৌনে ১২টার দিকে তাকে থানা থেকে ছেড়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়। তবে তারা জানিয়েছেন, সরকারি কাজে তারা আর বাধা হবেন না। এটা বলেই তারা মুচলেকা দিয়েছেন।

এসি শরীফ আরও বলেন, আমরা কিশোরকে দেখে মানবিক দিক বিবেচনা করে রত্নার মেয়ে সৈয়দা শাহগুফতার জিম্মায় তাদের ছেড়ে দিয়েছি।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কলাবাগান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পরিতোষ চন্দ্র পাল বলেন, আমাদের এসি স্যারের নির্দেশে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে সৈয়দা রত্না ও ছেলে ঈসা আব্দুল্লাহকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়। পরে রাতে তাদের পরিবারের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়। সরকারি কাজে তারা আর বাধা দেবেন না এই অঙ্গীকারে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

ওসি বলেন, তারা যদি বের হয়ে আবারো সরকারি কাজে বাধা প্রয়োগ করেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে মুচলেকায় উল্লেখ করা হয়েছে।

থানায় সরেজমিনে দেখা গেছে, তাদের ছেড়ে দেওয়ার পর, মা ও কিশোর দুজন দুজনকে ধরে কান্নাকাটি করেন।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!