রামপালে বরাদ্দকৃত মুক্তিযোদ্ধা নিবাসের ঘর নির্মাণের দরপত্র ক্রয় করেনি কেউ

সুজন মজুমদার
সুজন মজুমদার - বাগেরহাট প্রতিনিধি
2 মিনিটে পড়ুন

বাগেরহাটের রামপালে ২২ জন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বরাদ্দকৃত মুক্তিযোদ্ধা নিবাসের ঘর নির্মাণের একটি দরপত্র ও ক্রয় করেনি কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

গত বুধবার দরপত্র ক্রয়ের শেষ দিন পর্যন্ত কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আগ্রহ প্রকাশ করেনি। প্রতিটি ঘর নির্মাণের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকা। যা ২২ টি ঘরের জন্য মোট বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে ৩ কোটি ১০ লক্ষ ২০ হাজার টাকা। মুক্তি যোদ্ধাদের মানসম্মত ঘর নির্মাণে এ টাকা যথেষ্ট হলেও ডিজাইন অনুযায়ী যে টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে তাতে ঘর নির্মাণ সম্ভব হচ্ছে না।

ঠিকাদার মোঃ গোলাম আজম জানান, নির্মাণ সামগ্রীর দাম আকাশ ছুঁয়েছে। ইট, বালি, রডসহ সকল নির্মাণ সামগ্রী দেড়গুণ বেড়ে গেছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দরের পরে প্রায় দেড়গুন দাম বেড়েছে সবকিছুতেই। এ অবস্থায় আমরা কিভাবে কাজ করবো। আমি কেন? কোন পাগলেও এমন দামে কাজ করতে পারবে? সরকার যে টাকা দিবে তার ৮-১০ গুন টাকা বেশী খরচ পড়বে। যে কারণে আমরা হতাশ হয়ে পড়েছি। তিনি আরও জানান, সরকারের চলমান যেসব প্রকল্পের কাজ চলছে ওইসব বিলের সাথে ৪০ ভাগ টাকা বৃদ্ধি করতে হবে।

এ বিষয়ে রামপাল উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মতিউর রহমান জানান, গত ২০ মার্চ টেন্ডার আহ্বান করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ৬ এপ্রিল ছিল দরপত্র কেনার শেষ দিন। কিন্তু একটি দরপত্র ও কেউ ক্রয় করেনি। এ জন্য আমরা মুক্তি যোদ্ধা অধিদফতরসহ সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্মকর্তা বরাবর চিঠি পাঠিয়ে করণীয় জানতে চাইবো।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
লেখক: সুজন মজুমদার বাগেরহাট প্রতিনিধি
সাময়িকী, বাগেরহাট প্রতিনিধি।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!