কেন বার বার ওঠে এত ঝড়!

ড. সৌমিত্র কুমার চৌধুরী
ড. সৌমিত্র কুমার চৌধুরী
10 মিনিটে পড়ুন
ড. সৌমিত্র কুমার চৌধুরী

ঝড় যেন থামছেই না।

জন্ম ইস্তক দেখছি তাদের। ঝড় ঝঞ্জা তুফান। ভিন্ন নামে তারা জানান দেয় বিধ্বংসী উপস্থিতি। টাইফুন হারিকেন সাইক্লোন। ফনী বুলবুল আইলা আম্ফান। কত নাম ঝড়ের। দেশ ভেদে সাগর ভেদে ভিন্ন নাম।

আটলান্টিক, ক্যারিবিয়ান সাগর, মধ্য ও উত্তরপূর্ব মহাসাগরে ঝড়ের নাম হ্যারিকেন। প্রশান্ত মহাসাগরে টাইফুন। বঙ্গোপসাগর, আরব সাগরের ঝড়ের নাম সাইক্লোন। হারিকেন টাইফুন সাইক্লোন যে-নামই হ’ক, তার দাপটে গ্রাম শহর বন্দর নগর তছনছ। গবাদি পশু বন্য জন্তুর মৃত্যু। হাজারে লাখে মরন হয় মানুষের।

‘লাখ’ শব্দটি অতিরঞ্জিত হল কি? বঙ্গোপসাগর থেকে উঠে আসা ১৯৯০ সালের ঝড়ের কথা মনে করুন। গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ মাইল। জলোচ্ছ্বাস ২০ ফুট উঁচু। ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাংলাদেশে দেড় লক্ষ মানুষের মৃত্যু।

‘ভোলা’ নামের সাইক্লোনের কথা ভাবলেই শিউড়ে উঠতে হয়। বাংলাদেশে (তখন পূর্ব পাকিস্তান) আছড়ে পড়া ঝড় কেড়ে নিয়েছিল চার-পাঁচ লক্ষ মানুষের প্রাণ। বেসরকারি মতে দশ লক্ষ।

১৯৯৯ সালে পশ্চিমবঙ্গে প্রবল বেগে (৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়) আঘাত হেনেছিল ঘূর্ণিঝড় ফণী। খড়গপুরে আছড়ে পড়ে শহরটিকে ধ্বংস করে দিয়ে হুগলির আরামবাগ হয়ে চলে যায় বাংলাদেশে।

বিধ্বংসী আইলা ঝড়ে (২০০৯) ভারত বাংলাদেশ বিধ্বস্ত। তার কয়েক বছর পর (২০১৯) ভয়ানক আম্ফান ঝড়। বছর পেরোতেই ক’দিন আগে ঘটে গেল আরেকটি অতি ভয়ঙ্কর ঝড়, ইয়াস (২০২১)।

ঝড়ের পর ঝড়। শুধু ভারত-বাংলাদেশ কেন্দ্রিক বঙ্গোপসাগরেই নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহু তটে বিভিন্ন সময় আছড়ে পড়েছিল হারিকেন। বিভিন্ন নাম তার। ফ্লোরেন্স, হার্ভে। হাওয়াই দ্বীপের ঝড় ‘লেন’। ফিজিতে ‘জোসি’।

ঝড়ের সালতামামী নয়। মানুষ জানতে চাইছেন কেন ঘন ঘন এত ঝড়। নিঃসন্দেহে বলা যায়, পৃথিবী গ্রহের উষ্ণতা বৃদ্ধি ঘটাচ্ছে জলবায়ু-পরিবর্তন। ডেকে আনছে বিধ্বংসী ঝড়।

সমুদ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রির (সেলসিয়াস) বেশি হলে সেখানে নিম্নচাপ তৈরি হয়। তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সমুদ্রের জল বাষ্পীভূত হয়ে উপরে উঠতে থাকে। ফলে সমুদ্র পৃষ্ঠের উপর তৈরি হয় একটি বায়ু শূন্য অঞ্চল। শূন্যস্থান পূরণ করতে পার্শ্ববর্তী এলাকার শীতল এবং ভারী বাতাস উড়ে আসে। দ্রুত গতিতে ধেয়ে আসা বাতাস তৈরি করে ঘূর্ণিঝড়। এক কথায় নিম্নচাপ থেকে তৈরি হওয়া ঝড়ই ঘূর্ণিঝড়। গতিবগের উপর নির্ভর করে ঘূর্ণিঝড়ের চরিত্র। ট্রপিক্যাল সাইক্লোন, সিভিয়ার সাইক্লোনিক স্টর্ম ইত্যাদি

ঝড় নিয়ে স্মরণাতীত কাল থেকেই বহু কথা। প্রশ্ন উঠেছে, ঝড়ের আক্রমণ প্রতিহত করবার কি কোন উপায় নেই। শত্রু পক্ষের ধেয়ে আসা মারণ মিশাইল আমরা এই যুগে ধ্বংস করে দিতে পারি। কিন্তু সাগরের বুকে জন্ম নেওয়া নিম্নচাপ আর সৃষ্ট ঝড় প্রতিহত করা? তেমন সম্ভব নয় এখনও। আধুনিক বিজ্ঞানের ভাণ্ডারে তেমন সমরাস্ত্র মজুত নেই।

ঝড় ঠেকিয়ে রাখবার একমাত্র উপায়, পৃথিবী গ্রহের বর্ধিত উষ্ণতা কমিয়ে ফেলা। উষ্ণতা বৃদ্ধি হেতু পৃথিবীর জলবায়ুর এতটাই বদল হয়েছে যে সম্পূর্ণ গ্রহটাই ধ্বংসের মুখে।

‘উষ্ণায়ন’ কতটা মারাত্মক বোঝাতে মালদিভ রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের একটা কথাই যথেষ্ট। মালদ্বীপ দেশটি সমুদ্র গর্ভে ক্রম বিলিয়মান। দ্বীপ রাষ্ট্র তার 1200 দ্বীপ, সারে তিন লক্ষ অধিবাসী, দীর্ঘ কালের গড়ে ওঠা সভ্যতা সব নিয়ে ক্রমশ তলিয়ে যাচ্ছে সমুদ্র গর্ভে। শঙ্কিত দ্বীপ রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বিশ্ববাসীকে বলছেন (Copenhagen Climate Summit in 2009), ‘যদি উষ্ণায়ন আর দুই ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড বাড়তে দাও, তাহলে জানবে, তোমরা আমাদের হত্যা করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’

উষ্ণতা বৃদ্ধি হেতু পৃথিবী ধ্বংসের মুখে। টিকবে বড় জোর আর এক শতাব্দী। কারণ যে হারে বাড়ছে কার্বন ডাই অক্সাইড তাতে বর্তমান শতাব্দীর শেষে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা আড়াই ডিগ্রী থেকে পাঁচ ডিগ্রী সেলসিয়াস বেড়ে যাবে। ভয়ঙ্কর কথা! তাপমাত্রা আর 2 ডিগ্রী সেলসিয়াস বাড়লেই তো মৃত্যু ঘণ্টা বেজে যাবে পৃথিবীর। উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের বরফ গলে গিয়ে সমুদ্রতল উঁচু করে দেবে 230 ফুট। এর পরিণাম? জলের নিচে তলিয়ে যাবে বহু দেশ।

শুরু হয়ে গেছে বহু গ্রাম শহর দেশের অবলুপ্তি। বস্তুচ্যুত হয়ে মাথা গোঁজার আশ্রয় খুঁজছেন অসংখ্য মানুষ। পৃথিবীর সর্বত্র ত্রাহি ত্রাহি আর্তনাদ। মানুষের মুখে পরিবেশ দূষণের ফিরিস্তি। জল, বায়ু, মাটি সব বিষাক্ত। পৃথিবী গ্রহ ক্রমশ গরম হচ্ছে। মানুষ জীবজন্তু উদ্ভিদ, সবারই টিকে থাকা দায়।

‘উষ্ণায়ন’ নামেরর এত বড় বিপদ সৃষ্টি করল কে? সন্দেহ নেই মুল কারণ মানুষ। নিজের সুখ সমৃদ্ধি ও ভোগ্য পন্য বৃদ্ধির প্রতিযোগিতায় যথেচ্ছ আবর্জনা ছড়িয়েছে পৃথিবীর জল বায়ু ও মাটিতে। আর ভোগ্য পন্য উৎপাদন করতে গিয়ে গ্রহের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকটাই।

কেমন করে? তাপ শক্তি নির্গত ক’রে। আরাম আয়েশ আর ভোগ্য বস্তু উৎপাদন করতে লাগে শক্তি। শক্তি তৈরি করতে লাগে জ্বালানি। যেমন কয়লার দহনে উৎপন্ন তাপ শক্তি থেকে আমরা পাই বিদ্যুৎ শক্তি (Thermal power)। বিদ্যুৎ শক্তি বিনা জীবন অচল। ঘরে ঘরে রাস্তায় বিজলি বাতি, বাড়িতে ফ্রিজ, ঘর ঠাণ্ডা রাখবার এয়ার কন্ডিশন মেশিন। আধুনিকতা আর প্রগ্রতির পথে চলতে জ্বালানির দহন অপরিহার্য।

শিল্প বিপ্লবের সময় থেকে (1760-1820) শুরু হয়েছিল নতুন এক অগ্রগতির অধ্যায়। কলকারখানায় চলল লোহা ও অন্য ধাতু গলানো। রেল, জাহাজ, গাড়ি তৈরি হতে লাগলো। এ সবই অগ্রগতির মানদণ্ড। অগ্রগতির খিদে মেটাতে প্রয়োজন হল শক্তি। শক্তি বা এনার্জি এল কোথা থেকে? কাঠ, জ্বালানি তেল, কয়লা ইত্যাদি প্রাকৃতিক ফুয়েল দহন করে। যত বেশী পুড়তে লাগল প্রাকৃতিক জ্বালানি, ততই বাড়তে লাগল বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড আর চারপাশের উষ্ণতা।

বিপদ সৃষ্টি কারি উষ্ণায়নের পরিণাম কি মানুষ বুঝতে পারে নি আগে? ব্যবসায়িক মুনাফা অর্জনে ডুবে থাকা মানুষ বুঝতে পারেনি। কিন্তু বুঝে ছিলেন বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়, দেড়শ বছর আগে। সাবধানও করেছিলেন মানুষকে।

যেমন, ‘বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বাড়ছে, অতএব সাবধান’, বলেছিলেন সুইডিশ বিজ্ঞানী জন টিন্ডাল (1820-1893)। আরেক জন সুইডিশ বিজ্ঞানী স্যাভান্তে আরহেনিয়াস (1859-1927), নোবেল পান 1903 সালে, সাবধান বানী শুনিয়েছিলেন, ‘বাতাসে অধিক পরিমান কার্বন ডাই অক্সাইডের উপস্থিতি ভবিষ্যৎ পৃথিবীর বড় বিপদের কারণ’।

কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস কাজে লাগায় গাছ। এটি গ্রহন করে বৃক্ষ নিজের খাদ্য বানায় (Photosynthesis)। গাছও নির্বিচারে কাটা পড়েছে বিশ্বজুড়ে। অরণ্য ধ্বংস করে অনেক শহর-নগরের পত্তন হয়েছে। অতএব প্রকৃতির বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাসটির আধিক্য বেড়েছে। এতটাই যে আজ বায়ু মণ্ডলে এর উপস্থিতি বিপদ সীমা অতিক্রম করেছে।

ছোট্ট একটা গ্যাসের কারসাজিতে কেন পৃথিবী বিপর্যস্ত? কারণ, কার্বন ডাই অক্সাইড তাপ শোষণ করে রাখে। কেমন করে? শতাব্দী প্রাচীন বৈজ্ঞানিকরা বহু গবেষণা করে খুঁজে পেয়েছিলেন উত্তর। একশ আঠান্ন বছর আগে প্রমাণ লব্ধ তথ্য লিপিবদ্ধ করেছিলেন পদার্থবিদ জন টিন্ডাল। তিনটে মাত্র পরমানু—একটা কার্বন এবং দু’টো অক্সিজেন—এ দিয়ে তৈরি রাসায়নিক যৌগ কার্বন ডাই অক্সাইড। তার অশেষ ক্ষমতা। গ্যাসটি শুষে নেয় অবলোহিত (infrared light) আলো।

ব্যাপারটি ব্যাখ্যা প্রয়োজন। সূর্যের আলোয় থাকে সাত রং। রঙের বর্ণালীতে দীর্ঘতম তরঙ্গদৈর্ঘ লাল আলোর। কার্বন ডাইঅক্সাইড শুষে নেয় লাল আলো এবং তাঁর চাইতে বেশী তরঙ্গদৈর্ঘ। ফলে বাতাস উত্তপ্ত হয়। উত্তাপ ঊর্ধ্বাকাশে না-গিয়ে মাটিতে ফিরে আসে (Greenhouse effect)। কার্বন ডাই অক্সাইড ছাড়াও এই পরিবারে অন্য মেম্বার আছে। জলীয় বাস্প, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, ওজোন গ্রিনহাউস পরিবারের সদস্য। তবে ভূপৃষ্ঠে তাপ ফিরিয়ে আনবার সবচাইতে বেশি ক্ষমতা কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলীয় বাস্পের।

প্রমাণ সংগ্রহ করে ব্যাপারটির ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন আরহেনিয়াস। বাতাস দু’ভাবে তাপ ধরে রাখে। বাতাসের মধ্য দিয়ে তাপ প্রবাহিত হবার সময় (selective diffusion) এবং তাপ শোষণের (absorption) মাধ্যমে। বাতাসের অন্য উপাদান গুলোয়, দ্বি-পারমানিক নাইট্রোজেন অক্সিজেন—তাপের প্রভাবে কম্পন (vibration) ঘটে (দুই পরমানুর মধ্যেকার কম্পন)। ফলে প্রচুর পরিমান তাপ শোষণ করতে পারে তারা। কিন্তু বাতাসের কার্বন ডাই অক্সাইড এবং জলীয় বাস্প শোষণ প্রক্রিয়ার (absorption) মাধ্যমে তাপ গ্রহণ করে। এদের (CO2, H2O) পরমাণু গুলো কাঁপতে থাকে বর্ণালির অবলোহিত (Heat, Infrared) অঞ্চলে। কাঁপতে থাকা থাকা একটি অনু তাপ মোচন (Emission) করলে আরেকটি অনু সেটি গ্রহণ করে কাঁপতে থাকে (vibrate)। এই প্রক্রিয়ায় অর্থাৎ তাপ শোষণ–মোচন-শোষণ (Absorption-emission-absorption) কার্বন ডাই অক্সাইড এবং জলীয় বাস্প পৃথিবী তলে তাপ ধরে রাখে।

টিন্ডালেরর আবিষ্কারের ছত্রিশ বছর পর আরহেনিয়াস, পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের উষ্ণতা সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা করে প্রমাণ করলেন যে, কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস কারখানা থেকে নির্গত হচ্ছে জ্বালানি দহনের ফলে। নির্গত গ্যাস বায়ু মণ্ডলে জমা থাকছে। এর ফলে গ্রহের উষ্ণতা বাড়ছে। তিনি বলছেন, ১৮৯৬ সালে কার্বন ডাই অক্সাইডের যা পরিমাণ, ভবিষ্যতে সেটা বেড়ে দ্বিগুণ হলে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাড়বে ৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস।

এখনকার গবেষণার তথ্য প্রায় তাই। তবুও নির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক তথ্যপ্রমাণ নস্যাৎ করে বহু ক্ষমতাবান রাজনীতিক ও ব্যবসায়ী মহল বিশ্ব উষ্ণায়ণ তত্ত্ব মানতে নারাজ। একাধিক ভ্রান্ত ধারনা প্রচার করে ক্রমাগত উষ্ণায়ণ বিরোধী বিতর্ক সৃষ্টি করে চলেছেন তারা। কারণ পৃথিবীর ক্রম উষ্ণায়ণ প্রক্রিয়াকে প্রতিহত করলে ভোগ্য পন্যের উৎপাদন কমে যাবে। ব্যবসায়িক স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

প্রতি বছর ঝড় ঝঞ্জা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি আমরা। ঘন ঘন বজ্রপাতে ধরাশায়ী। বজ্রপাতের পরিমাণ বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন ভুখন্ডে গত বছরের তুলনায় দ্বিগুন হয়েছে। কেবল ত্রান, পুনর্বাসন, বাঁধ নির্মাণ ইত্যাদি নিয়ে ব্যাস্ত আমরা। এসব দড়কার, সন্দেহ নেই। কিন্তু সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ পৃথিবী গ্রহের উস্নায়ন কমিয়ে ফেলা।

এখনকার জলোচ্ছ্বাসে শঙ্কিত আমরা। সুন্দরবন ইয়াস ঝড়ে তলিয়ে গেল। আবার বড় ঝড় আসবে। সমুদ্র এতটাই উত্তপ্ত। ঝড় আর জলোচ্ছ্বাসে ধ্বংস হয়ে যাবে বড় বড় শহরও। অতএব উপায়?

পৃথিবী গ্রহের উষ্ণায়ন কমাতেই হবে। বিশ্বকে পরবর্তী প্রজন্মের বাসযোগ্য করে তুলতে অন্য কোন পথ নেই। সেই উপলক্ষে বিশ্ব ব্যাপী বৃক্ষ রোপণ, কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমান নিয়ন্ত্রন ইত্যাদি কর্ম কাণ্ড শুরু হয়েছে। অবে আশার কথা আপাতত শোনা যাচ্ছে না।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

বিষয়:
এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
ড.সৌমিত্র কুমার চৌধুরী, ভূতপূর্ব বিভাগীয় প্রধান ও এমেরিটাস মেডিক্যাল স্যায়েন্টিস্ট, চিত্তরঞ্জন জাতীয় কর্কট রোগ গবেষণা সংস্থাণ, কলকাতা-700 026. প্রকাশিত গ্রন্থ- বিজ্ঞানের জানা অজানা (কিশোর উপযোগী বিজ্ঞান), আমার বাগান (গল্পগ্রন্থ), এবং বিদেশী সংস্থায় গবেষণা গ্রন্থ: Anticancer Drugs-Nature synthesis and cell (Intech)। পুরষ্কার সমূহ: ‘যোগমায়া স্মৃতি পুরস্কার’ (২০১৫), জ্ঞান ও বিজ্ঞান পত্রিকায় বছরের শ্রেষ্ঠ রচনার জন্য। ‘চৌরঙ্গী নাথ’ পুরস্কার (২০১৮), শৈব ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত উপন্যাসের জন্য। গোপাল চন্দ্র ভট্টাচার্য স্মৃতি পুরষ্কার (2019), পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও জৈবপ্রযুক্তি দফতর থেকে), পঁচিশ বছরের অধিক কাল বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান রচনার জন্য)।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!