হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে প্রাণ গেলো ৭ সাংবাদিকের

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলা। ছবি এপি

হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে প্রাণ গেলো ৭ সাংবাদিকের

ইসরায়েল ও হামাসের লড়াইয়ের খবর চরম ঝুঁকি নিয়ে কাভার করছেন সংবাদকর্মীরা। যুদ্ধের খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে প্রাণ গেছে কয়েকজনের। গত শনিবার থেকে পাল্টাপাল্টি হামলায় নিহত হয়েছেন ৭ জন সাংবাদিক। সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করা গোষ্ঠী ও মিডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে এ তথ্য জানা গেছে।

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের ওপর ইসরায়েলের বিমান ও কামান হামলা বন্ধ না হলে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

  • ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় বাস্তুচ্যুত প্রায় ২ লাখ ফিলিস্তিনি
  • আল-আকসায় হামলার পর ইসরায়েলে অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত হয়
  • গাজায় থামছে না বিমান হামলা, সীমান্ত নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
  • ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় গাজায় নিহত বেড়ে ৩১৩
  • হামাস যোদ্ধারা কীভাবে ইসরায়েলের দুর্ধর্ষ গোয়েন্দাদের ফাঁকি দিল?

সংঘাত কবলিত এলাকায় চরম ঝুঁকিতে পড়েছেন গণমাধ্যমকর্মীরা। এর মধ্যেও গাজা ও ইসরায়েলের প্রকৃত ঘটনা বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তারা।

উল্লেখ্য, গত শনিবার পাঁচ হাজার রকেট ছোড়ার পাশাপাশি সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে ঢুকে পড়ে হামাসের হাজারো সশস্ত্র যোদ্ধা। তাদের হামলায় অন্তত ১ হাজারের বেশি ইসরায়েলি নিহত হন। অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। হামাস কয়েকজন সামরিক কর্মকর্তাসহ বেসামরিক নাগরিকদের ধরে গাজায় জিম্মি করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

সশস্ত্র গোষ্ঠীটি হঠাৎ কেন এভাবে হামলা চালালো বিষয়টি এখনও অস্পষ্ট। ফিলিস্তিনিদের ওপর বছরের পর বছর দমন-পীড়ন, হত্যা ও আগ্রাসনের প্রতিবাদেই এই হামলা বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকরা।

সূত্র: সিএনএন

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!