নারী,
সমুদ্রের মতো তুমি
আপন-গর্ভে ধারণ করো প্রাণ,
নিজের শরীরের ভেতরে তুমি
ধারণ করতে পারো মানুষ।
তুমি সমুদ্র।
তুমি নিজের দেহের ভেতরে
তৈরি করে দিতে পারো
মানুষের আবাস।
তুমি নিজের দেহের ভেতরে
সৃষ্টি করতে পারো মানুষ।
তুমি মানবজীবনধারা প্রবাহিত রাখো।
তুমি মানবজীবন ও প্রাণের ধারক।
তুমি ঈশ্বর।
তুমি নদীর মতো নিজের বক্ষে
স্রোতধারা প্রবাহিত করো।
সেই স্রোতধারা দুগ্ধস্রোতধারা।
সেই স্রোতধারায় মানবশিশুর অন্ন,
সেই স্রোতধারায় মানবজীবন-প্রবাহের প্রাণ।
তুমি অন্ন আর তৃষ্ণার নদী।
তুমি বৃক্ষের মতো আশ্রয় দাও —
নিজের বক্ষে,
তনুর ছায়ায়।
তুমি বৃক্ষ।
তুমি সূর্যের মতো উষ্ণতা
আর আলো দিয়ে
জীবন সজীব রাখো।
তুমি সূর্য।
তুমি নারী, তা-ই তুমি বৃক্ষ।
তুমি নারী, তা-ই তুমি নদী।
তুমি নারী, তা-ই তুমি সমুদ্র।
তুমি নারী, তা-ই তুমি সূ্র্য।
তুমি নারী, তা-ই তুমি ঈশ্বর।
✍️এই নিবন্ধটি সাময়িকীর সুন্দর এবং সহজ জমা ফর্ম ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। আপনার লেখা জমাদিন!