বাংলাদেশ: ইউএনওকে স্টুপিড বললেন মেয়র সাদিক

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

বাংলাদেশের বরিশালে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট দি‌তে কক্ষে প্রবেশের সময় বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সের‌নিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর সঙ্গে বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. ম‌নিরুজ্জামানের বাগ্বিতণ্ডা হ‌য়ে‌ছে। এসময় ‌মো. ম‌নিরুজ্জমা‌নকে স্টুপিডও বলেন তিনি।

সোমবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সোয়া ৯টার দি‌কে বরিশাল জিলা স্কুল কেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটে।

মেয়র সের‌নিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহর ফেসবুক পেজে করা লাইভে দেখা যায়, সকাল ৯টার দি‌কে জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট দি‌তে বরিশাল জিলা স্কুলের এক নম্বর ভোট কক্ষে প্রবেশের সময় বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ম‌নিরুজ্জামান মেয়র সাদিক আব্দুল্লাহ‌কে দল বেঁধে ভোট কক্ষে প্রবেশ না কর‌তে অনু‌রোধ করেন। এসময় ইউএনও এর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়ান মেয়র।

মেয়র সা‌দিক উপজেলা নির্বাহী অফিসারের উদ্দেশ্যে বলেন, “আমি কি ঢুকছি এখানে? আমি কি ঢুকছি ? কেন সিন ক্রিয়েট করতেছেন ? আপনি কে? তারপরও আপনি কথা বলতে‌ছেন। আমি কি বাচ্চা শিশু? স্টুপিডের মতো কথা বলেন।”

এসময় ইউএনও বলেন, “চেয়ারম্যান মহোদয় আমি আপনা‌দের চিনি। আমি এমন কিছু বলিনি।”

বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ম‌নিরুজ্জামান সাংবাদিকদের বলেন, “মেয়র সের‌নিয়াব‌াত সা‌দিক আব্দুল্লাহর সঙ্গে আমার বাগ্বিতন্ডার খবর সঠিক নয়।”

বরিশাল সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও জেলা প‌রিষদ নির্বাচ‌নে সহকা‌রি রিটা‌র্নিং অফিসার নুরুল আলম বলেন, “ভোট ক‌ক্ষে ফেসবুক লাইভ করার কো‌নো বিধান নেই।”

উল্লেখ্য, ২০২১ সা‌লের ১৮ আগস্ট রা‌তে ব‌্যানার অপসারণ‌কে কেন্দ্র ক‌রে সাবেক উপ‌জেলা নির্বাহী অফিসার মু‌নিবুর রহমানের সঙ্গে বি‌রো‌ধে জড়ান মেয়র সা‌দিক আব্দুল্লাহ। এসময় গু‌লি বর্ষণের ঘটনা ঘ‌টে। এতে পাল্টাপা‌ল্টি তিন‌টি মামলা হয়।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!