চার স্কুলছাত্রীকে পাচারের জন্য নেওয়া হচ্ছিল, নারী গ্রেপ্তার

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
প্রতীকী ছবি

রাজশাহী নগরীর রাজপাড়া থানার মহিষবাথান এলাকা থেকে তিন দিনে চার স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তারা পাচারকারীদের কবলে পড়েছিল বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে পাচারকারী দলের এক নারী সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

অভিযুক্ত নারীর নাম চাঁদনী (৩০); তিনি রাজশাহী মহানগরীর রাজপাড়া থানার কোর্ট বুলনপুরের সুরুজ আলীর স্ত্রী এবং নগরীর মহিষবাথান এলাকার বাসিন্দা। শুক্রবার (২৯ জুলাই) দুপুরে রাজশাহী মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার রফিকুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গত ২৬ জুলাই সকালে চার স্কুলছাত্রী স্কুলে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু বিকেলেও তারা বাড়িতে না ফিরলে তাদের অভিভাবকেরা খোঁজ নিতে শুরু করেন। একপর্যায়ে জানা যায়, চাঁদনী নামের এক নারীসহ ওই চার স্কুলছাত্রীকে নগরীর মহিষবাথান কলোনীর উত্তর পার্শ্বের গেট দিয়ে যেতে দেখা গেছে। চাঁদনীর সঙ্গে ফেনে যোগাযোগ করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

স্কুলছাত্রীদের অভিভাবকদের ধারণা, চাঁদনীসহ তার সহযোগীরা স্কুলছাত্রীদের পাচারের জন্যই নিয়ে গিয়েছিলেন। এক স্কুলছাত্রীর বাবা এই অভিযোগে রাজপাড়া থানায় মামলা করেন।

মামলার পরিপ্রেক্ষিতে রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম আসামিদের অবস্থান শনাক্ত করেন। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ১টার দিকে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ঢাকার সাভার মডেল থানার পূর্ব রাজাসন এলাকা থেকে সাভার মডেল থানা পুলিশের সহায়তায় চাঁদনীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ওই চারজন স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়।

পুলিশ জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার আসামি ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!