আলো অন্ধকারে যাই (পর্ব ১৬)

গৌতম রায়
গৌতম রায়
10 মিনিটে পড়ুন

শিক্ষা ও আবেগ

গত পর্বে লিখেছিলাম আমার দেখা শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক শ্রদ্ধেয় মুস্তাফিজুর রহমান। স্যারের ছোট কন্যা খুশি আপা বিষপানে আত্মহত্যা করেছিলেন হৃদয়ঘটিত একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে।

ব্যাপারটি এমন ছিল যে খুশি আপা যার প্রেমে সিক্ত ছিলেন তাঁকে তাঁর পরিবারের সদস্যরা মানতে পারেননি। হয়তো একাডেমিক যোগ্যতার জায়গাটিতে তাঁর বন্ধু তাঁর সাথে তুলনীয় ছিলেন না। ‘টিন এজ’ প্রেমে আবেগের আধিক্য থাকে। সেটাই বা বলি কেনো? প্রেম তো সকল সময়েই একটি আবেগ-উৎসারিত বিষয়। আর ব্যক্তিত্বের পার্থক্য অনুযায়ী আবেগকে কেউ বেশি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, কেউ বা কম। বেশিরভাগ পরিবারগুলিতেই দেখা যায় এই বয়সের প্রেম নিয়ে অভিভাবকদের বাড়াবাড়ি রকমের কঠোরতা থাকে। হয়তো সেটির একটি কারণ – অভিভাবকেরা চান না অল্প বয়সে তাঁদের ছেলে-মেয়েরা প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ুক। তাঁদের ধারণা, এতে ছেলেমেয়েদের পড়ালেখার ক্ষতি হবে, তাদের পা পিছলে ভয়ঙ্কর কোনো আপদ-বিপদ ঘটতে পারে, ভবিষ্যত অন্ধকার হতে পারে, ইত্যাদি।  

খুশি আপার ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। একটি উচ্ছল, প্রাণবন্ত, দারুণ মেধাবী ও সম্ভাবনাময় খুশি আপার উপরে চাপ ছিল সম্পর্কটিকে নষ্ট করে দেবার জন্যে। এমনকি সেই চাপটা দেয়া হচ্ছিলো যখন তার এসএসসি পরীক্ষা সন্নিকটে। সেই সময়ে যতটুকু শুনেছিলাম, খুশি আপা এতে রাজি হননি সঙ্গত কারণেই। একেতো টিন এজ, তারপরে প্রথম প্রণয়। আবেগের আধিক্য তো ছিলই। শুনেছি এই নিয়ে তিনি ক’দিন দানাপানি গ্রহণ করেননি। তার জেষ্ঠ্য ভগিনী এতটাই নির্মম ছিলেন যে খুশি আপা সম্পর্কটি এক পর্যায়ে রাখবেন না বললেও তিনি খুশি হতে পারেননি। ছেলেটি যেন তাদের বাড়ির সামনে না আসে তার জন্যে তিনি খুশি আপাকে বাধ্য করেছিলেন ছেলেটিকে জুতা বা স্যান্ডেল প্রদর্শন করতে। খুশি আপা এটি মানতে পারেননি। যাকে তিনি অন্তরের গভীর থেকে ভালোবেসেছেন তাকে এভাবে অপমান করতে তিনি চাননি। কিন্তু করতে হয়েছে। আর শেষ পর্যন্ত সেই রাতেই তিনি আত্মঘাতী হন। 

পরের দিন আমরা স্কুলে এলে সেদিন ক্লাস হয়নি। অনেকক্ষণ পরে আমরা জানতে পারি হেড স্যারের মেয়ে আত্মহত্যা প্রচেষ্টা শেষে মুমূর্ষ অবস্থায় হাসপাতালে আছেন। আমরা ছোটরাও দেখতে গিয়েছিলাম। হাসপাতালের বেডে শুয়ে ছিলেন খুশি আপা। মৃদু শ্বাস-প্রশ্বাস তখনও চলছিল; সাথে ছিল স্যালাইন আর অক্সিজেন। তাঁকে দেখে স্কুলে ফিরে আসার কিছুক্ষণ পরেই দুঃসংবাদ আসে খুশি আপা সকলকে ছেড়ে চলে গেছেন। স্কুল ছুটি হয়ে যায়। 

আমাদের সকল গন্তব্য হেড স্যারের বাসা। লোকে লোকারণ্য। হেড স্যার ক্রন্দনরত। বাসার সকলেও তাই। বুক চাপড়ে কাঁদছেন খুশি আপার বড় বোন। আমাদের স্কুল থেকে যারা খুশি আপার ব্যাচমেট ছিলেন – বাবলা ভাই, বাচ্চু ভাই, শফিক ভাই, লালা ভাই – তাঁরাও সেখানে ছিলেন। সকলেই বিমর্ষ। একটু আগে যারা বিষপান নিয়েই হাসি তামাশা করেছিল হাল্কা চটুলতায়, তাঁরাও শোকে মুহ্যমান।

হেড স্যার কিছুদিন স্কুলে এলেন না। মাগুরার টক অফ টি টাউন তখন এই ঘটনাটি। অনেক দিন ধরে এর রেশ চললো। চললো ঘটনার পোস্ট মর্টেম নানাভাবে। কিছু দিন পরে হেড স্যার বদলি হয়ে চলে যান নিজভূমে – সাতক্ষীরাতে। 

ঘটনাটি একটু বিশ্লেষণ করা যাক। দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া একজন মানুষের জীবনে প্রেম কি কোনো নিষিদ্ধ বস্তু? নিশ্চয়ই না। হতে পারে খুশি আপার বয়সী অন্য কারো জীবন তখন প্রেমের স্পর্শ পায়নি। যারা শেষোক্ত শ্রেণির – তারা কোন যুক্তিতে মহামানব বা দুগ্ধধৌত বিল্লপত্র, আর কোন যুক্তিতে একজন খুশি আপা বা তাঁর মতো কেউ অচ্ছুৎ? এটা একটা সামাজিক ট্যাবু কি? হয়তো তাই। প্রেমে পড়ার জন্যে কি এমএ পাশ করা লাগে? আমাদের পূর্বপুরুষ থেকে শুরু করে চারপাশের যত মানুষ তারা কে প্রেমে পড়েনি এক-দুইবার বা দুই-চারবার – জানতে ইচ্ছে হয়। 

হেড স্যার খুব ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ ছিলেন। শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবেই তিনি ছিলেন চূড়ান্ত সফল। তার সততা ছিলো কিংবদন্তিতুল্য কিন্তু তাঁর এই পেশাগত সাফল্য ব্যক্তিগত সাফল্যে রূপ নিতে পেরেছিলো কতটা আমি নিশ্চিত না। খুশি আপা ধরেই নিলাম এক অপদার্থের সাথে প্রেম করেছিলেন। বয়সটা তো তাঁর তখন মাত্র পনেরো বা ষোলো। উনি বেঁচে থাকলে অবশ্যই একটি ভালো প্রতিষ্ঠানে উচ্চ শিক্ষা নিতেন। তাঁর জন্যে একটি সফল ভবিষ্যৎ অনিবার্যভাবে অপেক্ষা করছিলো। দিনে দিনে তাঁর নিজের ম্যাচুরিটি আসত। হয়তো তিনি নিজেই এক সময় বুঝতেন এই সম্পর্কের অসারতা; হয়তো সেটি এমনিতেই ভেঙে যেতো;  সময় স্বাভাবিকভাবেই তাঁর জীবনে অনেক পরিবর্তন এনে দিত। কিংবা অদুর ভবিষ্যতে সেই ছেলেটির সাথেই যদি তাঁর জীবন এক্সুত্রে বাঁধা পড়তো ভবিষ্যতে, তাতেই কি এমন আকাশ ভেঙ্গে পড়তো! কম যোগ্যতাসম্পন্ন একটি মেয়েকে যদি একটি বেশি যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলে বিয়ে করতে পারে, তাহলে কম যোগ্যতাসম্পন্ন একটি ছেলেকে বেশি যোগ্যতাসম্পন্ন একটি মেয়ে বিয়ে করতে পারবে না কেন? কিন্তু পারিবারিক সম্মান বাঁচাতে গিয়ে বা তথাকথিত লোকলজ্জার হাত থেকে পরিবারের সুনাম বাঁচাতে গিয়ে খুশি আপার বড় বোন যে কাজটি করতে খুশি আপাকে বাধ্য করেছিলেন, সেটি সুবিবেচনাপ্রসূত ছিল না। খুশি আপা আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি একথা যেমন সত্য, আবেগ নিয়ন্ত্রণের জন্যে তাঁর পরিবার যে কঠোরতা দেখিয়েছিলো সেটি আবেগ নিয়ন্ত্রণের পরিবর্তে আবেগকে আরো উস্কে দিয়েছিলো – এটিও সত্য। আর তা এতটাই সর্বনাশা ছিল যে কারণে নিজের জীবন তুচ্ছ মনে হয়েছে একজন প্রতিভাবান, মেধাবী কিশোরীর কাছে।

মানুষ কখন আত্মহত্যা করে? যখন তার কাছে এই জীবন, এই জগৎ তাৎক্ষণিকভাবে মিথ্যে হয়ে যায়, ভারী হয়ে যায়। যখন তার সামনে বাহ্যত কোন পথ খোলা থাকে না। প্রতিটি মানুষ নিজের জীবনকে এই পৃথিবীতে সব থেকে বেশি ভালোবাসে। যে যতই বিরক্ত হয়ে বলুক, মরে গেলেই ভালো হতো বা হয়, সেটি নিতান্তই অভিমানের কথা। প্রকৃত সত্য এটাই যে, প্রত্যেকেই বাঁচতে চায়। নিশ্চয়ই খুশি আপাও চেয়েছিলেন, কিন্তু তিনি সেই ইচ্ছেকে বিসর্জন দিয়ে, নিজের জীবন নিজেই সংহার করেছিলেন। 

এক্ষেত্রে প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রতিটি পরীক্ষাতে তাঁর প্রথম হওয়া, গার্লস গাইড বা রেড ক্রসের স্বেচ্ছাসেবী হবার প্রশিক্ষণ তাঁকে আবেগ নিয়ন্ত্রণে জন্যে সাহায্য করতে পারেনি। একদিকে তাঁর পরিবার থেকে তাঁকে অতিরিক্ত চাপ দেয়া হয়েছে তার মনস্তত্ব ও বয়স না বুঝেই, অন্যদিকে তাঁর সামগ্রিক শিক্ষা তাঁকে চাপ নিয়ন্ত্রণের দক্ষতা অর্জন করাতেও ব্যর্থ হয়েছে। 

এখানেই চলে আসে মার্কিন শিক্ষাবিদ হাওয়ার্ড গার্ডনারের Multiple intelligence এর কথা – যেখানে তিনি বলেছেন, শিক্ষা শুধু কয়েকটি বইপত্র পড়ার বিষয় নয়; প্রতিটি শিক্ষার্থীকে তার শিক্ষার মাঝ দিয়ে কিছু আবশ্যকীয় দক্ষতা অর্জন করা উচিত। এগুলি হলো:

  • ভাষা দক্ষতা: নিজেকে সঠিকভাবে ব্যক্ত করার জন্যে উপযুক্ত ভাষা ব্যবহারের দক্ষতা 
  • অন্ত-ব্যক্তিকে দক্ষতা: নিজেকে চেনা, নিজেকে জানা, নিজের অনুভূতিকে বুঝতে পারার দক্ষতা 
  • স্থানিক দক্ষতা: স্থান বা ছবি না নকশা বিশ্লেষণ করার দক্ষতা যেমনটি করে থাকেন একজন স্থপতি, অভিযাত্রী, বা বিমান চালক 
  • প্রকৃতি বিষয়ক দক্ষতা: চারপাশের প্রকৃতি ও প্রকৃতির বিভিন্ন প্রজাতি ও বৈচিত্র সম্পর্কে ধারণা লাভের দক্ষতা 
  • সংগীত দক্ষতা: সঙ্গীতের প্রতি ভালবাসা, গান গাইতে পারা, তার মূল্যায়ন বা বিশ্লেষণ বা ধরণ বিশ্লেষণ করার দক্ষতা 
  • যৌক্তিক-গাণিতিক দক্ষতা: কোনো কিছুকে নানাভাবে বিশ্লেষণ করে তা যৌক্তিকভাবে সমাধান করার দক্ষতা 
  • আন্ত-ব্যক্তিক দক্ষতা: অন্যের ইচ্ছে, আগ্রহ, আকাঙ্খা বুঝতে পারার দক্ষতা   
  • মনোপেশীজ দক্ষতা: শরীর বা তার কোনো একটি অঙ্গ ব্যবহার করে কোনো সমস্যা সমাধান করা বা সৃষ্টিশীল কোনো কাজে তা ব্যবহার করার দক্ষতা যেমনটি করে থাকেন একজন নৃত্য শিল্পী বা এথলেট বা কোনো সার্জন    

এগুলো হয়তো শিক্ষার্থীদের মাঝে কম বেশি থাকেই। তবে এগুলি যত বেশি মাত্রায় অর্জন করা যায় শিক্ষার্থীর জন্যে ততই মঙ্গল। গার্ডনার অবশ্য এগুলি কী মাত্রায় থাকবে সেটি জেনেটিক কন্ডিশনের উপর নির্ভরশীল বলে মনে করেছেন। তবে ইদানিং এগুলি শিক্ষার অনুষঙ্গ হিসেবে চর্চার বিষয় বলে মনে করা হয়।  

খুশি আপা হয়তো আন্তঃব্যক্তিক দক্ষতা ও অন্তঃব্যক্তিক দক্ষতার অভাবে ভুগছিলেন। আমি নিশ্চিত নই। তবে তাঁর চাপ মোকাবেলা করার দক্ষতা বা যৌক্তিক বিশ্লেষণের দক্ষতার অভাব ছিল বলেই প্রতীয়মান হয়।    

হয়তো এই জায়গাগুলি বিদ্যালয় ইন্সট্রাকশনাল ম্যাটেরিয়ালস এবং সার্বিক শিখন-শেখান কার্যক্রমের মাধ্যমে স্পর্শ করার চেষ্টা করতে পারে তবে শুধু বিদ্যালয়ের দিকে তাকিয়েই এই সমস্যার সমাধান করা যায় না বোধ হয়। শিক্ষা এমনিতেই একটি সমাজ সৃষ্ট-উপাদান। তাই পরিবার ও সমাজকেও এই জায়গাটিতে সচেতন ও দায়িত্বশীল আচরণ করা প্রয়োজন।

খুশি আপা তবুও মরে গিয়ে বেঁচেছিলেন। কোনো কারণে যদি তিনি বেঁচে যেতেন, তবে বেঁচে থেকেই মৃত্যুর স্বাদ নিতে হতো তাঁকে প্রতিদিন। আমাদের সমাজে একজন কেন আত্মহত্যা করলো সেটির কারণ খোঁজার চেয়ে সে বাঁচলো না মরলো সেই সংবাদটি শোনার অপেক্ষা অনেক সময় বেশি মনে হয়। আত্মহত্যা করতে গিয়ে একজন বেঁচে গেলে সে খলনায়ক হয়ে যায়; আর মরে গেলে তবুও খানিকটা চোখের জল আর দুঃখবোধ জোটে মৃতের কপালে। সেই অর্থে খুশি আপা মরিয়া প্রমাণ করিতে পারিয়াছিলেন তিনি মরিয়াছেন এবং তিনি হাস্যকর নন। 

আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় sympathy বা সমবেদনার আধিক্য আছে কিন্তু empathy বা সহমর্মিতা বিষয়টি খুবই উপেক্ষিত। আমরা দুটি বিষয়কে সমার্থক মনে করি যদিও মাঝখানে ব্যবধান বিস্তর। অন্যের কষ্ট শুনে ‘ইস, আহা, উহা’ এসব বলে সমবেদনা দেবার কাজটি সহজ। কিন্তু ভুক্তভোগীর যন্ত্রণা ও কষ্টকে নিজের মনন ও চৈতন্য দিয়ে উপলব্ধি করে তা উপশমের জন্যে কাজ করাটা কঠিন। শিক্ষা কি এই জায়গাগুলি স্পর্শ করতে পারে? করা তো অবশ্যই উচিত যদি আমরা নিজেদেরকে আরো সভ্য মানুষ হিসেবে দাবি করতে চাই। তবে এই শিক্ষাকে পরিবারের ভিতরেই শুরু হতে হবে প্রথমে; বিদ্যালয় সেটিকে আরো চর্চিত করতে পারে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভিতরে। সেটি করা গেলে হয়তো আমাদের মাঝখান থেকে অনেক খুশি আপার অকালে ঝরে যাওয়া কিছুটা রোধ করা সম্ভব, সম্ভব শিক্ষার্থীদের আরো মানবিকভাবে গড়ে তোলা।

(চলবে)

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
লেখক: গৌতম রায়
গৌতম রায় ইংরেজির অধ্যাপক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজীতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেবার পর বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বেশ তরুণ বয়সেই শিক্ষকতা পেশায় যোগ দেন। পড়িয়েছেন দেশে ও দেশের বাইরে বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা থেকেই পরবর্তীতে ছাত্র হয়েছেন ইংল্যান্ডের এক্সিটার ইউনিভার্সিটির।‌ যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন ইউনিভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি ও ওয়ার্ল্ড লার্নিং থেকে নিয়েছেন পেশাগত প্রশিক্ষণ। এখন কারিকুলাম বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন বাংলাদেশের জাতীয় ‌শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে। শিক্ষা বিষয়ক বর্ণিল কাজে নিজেকে ‌সম্পৃক্ত রাখার জন্যই বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যাবস্থাকে তিনি দেখেছেন খুব কাছে থেকে। শিক্ষা ক্ষেত্রে গৌতম রায়ের পছন্দের আঙ্গিনা শিক্ষকের অনিঃশেষ পেশাগত দক্ষতা, ইন্টারেক্টিভ মেটিরিয়ালস ডিভ্যালপমেন্ট, ও লার্নিং এসেসমেন্ট।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!