পল্লবীতে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
পল্লবীতে হত্যার ঘটনায় স্বজনদের আহাজারি। ছবি: যুগান্তর

পল্লবীর সিরামিক রোডের বাসিন্দা শাহিন উদ্দিন নামে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার বিকাল সাড়ে চার টায় পল্লবীর ১২ নম্বর ডি ব্লক ৩১ নম্বর রোডের ৩৬ নম্বর বাড়ির সামনে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে।

যুগান্তরের খবরে বলা হয়েছে, নিহত ব্যক্তির মাশরাফি নামে ৭ বছরের একটি ছেলে রয়েছে। ঘটনার সময় সে তার বাবার সঙ্গে ছিল।

মাশরাফি জানায়, বিকালে মাশরাফি তার বাবার শাহিনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে ঘুরছিল। এমন সময় সুমন নামে এক যুবক তার বাবাকে ফোন করে ৩১ নম্বর রোডে দেখা করার কথা বলে। সেখানে পৌঁছানোর পরে তাকে (মাশরাফি) মটরসাইকেল থেকে নামিয়ে তার বাবার সঙ্গে বাদানুবাদে জড়ায় সুমন নামে ওই ব্যক্তি। এরপর তার চোখের সামনেই তার বাবাকে লাথি মেরে মোটরসাইকেল থেকে ফেলে দেয় সুমন সহ অঞ্জাত আরও ৬-৭ জন। এরপর তারা তাকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে। বাঁচার জন্য নিহত ওই ব্যক্তি পাশের একটি বাড়ির গ্যারেজে আশ্রয় নিলেও সন্ত্রাসীরা সেখানে ঢুকে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরেই সুমন বাহিনী এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। কিছুদিন আগেও সুমন বাহিনী নিহত ওই ব্যক্তিকে কুপিয়ে আহত করেছিল। সে সময় পল্লবী থানায় মামলাও হয়েছিল।

এ দিকে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুমন স্থানীয় যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ব্যাটারি চালিত রিকশার টোকেন বাণিজ্য, মাদক ও জুয়া খেলাসহ নানা অপকর্মে জড়িত সুমন বাহিনী। গত এক মাসের ব্যবধানে সুমন বাহিনীর বিরুদ্ধে পল্লবী থানায় চারটি মামলা হয়েছে। পল্লবীর বহুল আলোচিত যুবলীগ নেতা আড্ডুর ছত্রছায়ায় দিনে দিনে বেপরোয়া গতিতে চলছে সুমন বাহিনী।

পল্লবী থানার ওসি কাজী ওয়াজেদ আলী বলেন, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!