২য় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্ব সবচেয়ে বিপজ্জনক দশকে : পুতিন

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন। ফাইল ছবি

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বিপজ্জনক দশকের মুখোমুখি বিশ্ব। কারণ পশ্চিমা অভিজাতরা যুক্তরাষ্ট্র ও দেশটির মিত্রদের বৈশ্বিক প্রভাব ধরে রাখতে হিমশিম খাচ্ছে। বৃহস্পতিবার ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবে দেওয়া ভাষণে তিনি এই মন্তব্য করেছেন। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এখবর জানিয়েছে।

পশ্চিমা ও তাদের মিত্রদের বিরুদ্ধে ইউক্রেনে সংঘাত সূচনার অভিযোগ তুলে পুতিন বলেছেন, পশ্চিমারা একটি বিপজ্জনক, রক্তাক্ত ও নোংরা ভূরাজনৈতিক খেলা খেলছে, যা বিশ্বজুড়ে বিশৃঙ্খলার জন্ম দিচ্ছে।

রুশ প্রেসিডেন্ট বলেছেন, শেষ পর্যন্ত বিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে রাশিয়া ও গুরুত্বপূর্ণ পরাশক্তির সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে পশ্চিমাদের।

পুতিন বলেন, বিশ্বে পশ্চিমাদের ঐতিহাসিক অবিভক্ত প্রভাবের যুগ ফুরিয়ে আসছে। আমরা এক ঐতিহাসিক সম্মুখভাগে দাঁড়িয়ে আছি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে বিপজ্জনক, অনিশ্চিত, একই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ দশক সামনে রয়েছে।

পুতিন আরও বলেছেন, বর্তমান মুখোমুখি অবস্থানের পরও পশ্চিমাদের রাশিয়ার শত্রু হিসেবে মনে করে না মস্কো।

২৪ ফেব্রুয়ারি পুতিনের নির্দেশে ইউক্রেনে আক্রমণ করে রুশ সেনারা। এর ফলে ১৯৬২ সালের কিউবার ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর পশ্চিমাদের সঙ্গে রাশিয়ার বৃহত্তম মুখোমুখি অবস্থা বিরাজ করছে। ওই সময় সোভিয়েত ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক যুদ্ধের কাছাকাছি চলে গিয়েছিল।

ইউক্রেনে রুশ আক্রমণের পর শুরু হওয়া যুদ্ধে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। রাশিয়ার ওপর পশ্চিমারা নজিরবিহীন নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

সম্ভাব্য পারমাণবিক উত্তেজনার বিষয়ে জানতে চাইলে পুতিন বরেছেন, যতদিন পারমাণবিক অস্ত্র থাকবে ততদিন এগুলো ব্যবহারের বিপদ থেকে যাবে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!