ফরিদপুরে গৃহবধূকে বেঁধে রাতভর গণধর্ষণের অভিযোগ

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় এক গৃহবধূকে (২৭) হাত-মুখ বেঁধে রাতভর গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার নাসিরাবাদ ইউনিয়নের আলেখারকান্দা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় রোববার (৩ এপ্রিল) ওই গৃহবধূ পাঁচজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেছেন।

সোমবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেলিম রেজা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর আগে ওই গৃহবধূর স্বামী মারা গেছেন। সে সময় থেকে তিনি বাবার বাড়ি উপজেলার খাকান্দা গ্রামে বসবাস করছিলেন। তার এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তান রয়েছে। গত ২৮ মার্চ (সোমবার) বিকেলে ওই গৃহবধূ পার্শ্ববর্তী আলেখারকান্দা গ্রামে তার চাচা শ্বশুর লুৎফর রহমানের কাছে পাওনা টাকা আনতে যান। ওইদিন সন্ধ্যায় শ্বশুরবাড়ির এলাকার দুই যুবক আসাদুল ও আলামিনকে সঙ্গে নিয়ে বাবার বাড়ির দিকে রওনা হন। পথে তারা আলেখারকান্দা গ্রামের আউড়াবাগ নামক একটি বাগানের কাছে পৌঁছালে ৪/৫ যুবক তাদের পথ গতিরোধ করেন।

এসময় স্থানীয় রুবেল, শাহীন, সজিব, রাকিব, হাসিবুল ধারালো চাকুর ভয় দেখিয়ে আসাদুল ও আলামিনকে মারধর করে এবং ওই গৃহবধূকে হাত ও মুখ বেঁধে পার্শ্ববর্তী একটি নির্জন স্থানে নিয়ে রাতভর গণধর্ষণ করে। সকালের দিকে বাবারবাড়ি ফিরে গৃহবধূ তার পরিবারের লোকজনকে ঘটনাটি জানান।

এ ব্যাপারে ভাঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. তাহসিন জানান, ওই গৃহবধূ থানা হেফাজতে রয়েছেন। দুপুরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও জবানবন্দি নেওয়ার জন্য ফরিদপুর আদালতে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

এ বিষয়ে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ভাঙ্গা সার্কেল) ফাহিমা কাদের চৌধুরী বলেন, এ ঘটনায় গৃহবধূর অভিযোগের ভিত্তিতে থানায় একটি মামলা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে এর সত্যতা জানা যাবে। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!