‘মহাশূন্যে জুরান’ পর্ব – ষোলো

সিদ্ধার্থ সিংহ
সিদ্ধার্থ সিংহ
11 মিনিটে পড়ুন

তিতার সামনে থাকলে ইমলি তাঁকে জিজ্ঞেস করতে পারতেন, ছেলের জন্য এত উদ্বিগ্ন হলেও, এত খোঁজাখুঁজি করলেও, এ ক্ষেত্রে যেটা করা সব চেয়ে বেশি জরুরি, ও সেটা করছে না কেন? কেন থানায় যাচ্ছে না! এই অবস্থায় তাঁদের ঠিক কী করা উচিত, সেটা কেন কারও সঙ্গে আলোচনা করছে না! এমনকী, এই কথা কাউকে সে জানাতে পর্যন্ত চাইছে না কেন! কেন! কেন! কেন!
তা হলে কি ও বিশ্বাস করে, অপহরণের পর যে-ভাবে সে ফিরে এসেছিল, তার ছেলেও ঠিক সে ভাবেই ফিরে আসবে! হতে পারে। আর সে জন্যই বুঝি হাত-পা গুটিয়ে চুপচাপ বসে আছে। বলা যায় না, এখন হয়তো বাড়িতে গিয়ে বিছানার উপরে টানটান হয়ে শুয়ে আছে! বহু মানুষ দেখেছি, কিন্তু এ রকম মানুষ আর একটাও দেখিনি।
আজ যদি জুরান সত্যিই না ফেরে, শেষ পর্যন্ত ওর কিডন্যাপ হওয়ার কথাটা যদি জানাজানি হয়ে যায়, তা হলে লোকে কী বলবে! বলবে না, ছেলে হারিয়ে গেছে, অথচ আপনারা একটা মিসিং ডায়েরিও করেননি! এটা তো প্রাথমিক কাজ। যারা পড়ালেখা জানে না, তারাও এটা করে। আর আপনারা…
নাঃ। আমি এ কথা শুনতে রাজি নই। আমি বরং বাড়ি যাই। গিয়ে দেখি, ও কী করছে। যদি দেখি, সত্যিই ও শুয়ে আছে, তা হলে আজকে আর মুখ বুজে থাকব না। তাতে যদি আশপাশের ফ্ল্যাটের লোকেরা আমার গলা শোনে, তো শুনবে। বিড়বিড় করতে করতে লেডিস পার্ক থেকে বেরিয়ে বাড়ির দিকে পা বাড়ালেন তিনি।
ইমলি যখন ছোট ছিলেন, তখন ছেলেধরার কথা খুব শোনা যেত। ছেলেধরারা নাকি রাস্তাঘাট, এমনকী বাড়ির সামনে খেলতে থাকা ছোট ছোট বাচ্চাদের পর্যন্ত লজেন্স বা গ্যাসবেলুন দেওয়ার লোভ দেখিয়ে, ভুলিয়ে-ভালিয়ে নিয়ে যেত। শুধু তা-ই নয়, কার মুখে যেন শুনেছিলেন, কোনও কোনও ছেলেধরার কাছে নাকি এক ধরনের জাদু রুমাল থাকত। সেই রুমাল বার করে কোনও বাচ্চার মুখের সামনে একবার নাড়ালেই সেই বাচ্চা নাকি মোহগ্রস্ত হয়ে তার পিছু পিছু চলে যেত। শোনা যেত, তাদের নাকি খোঁড়া করে বা অন্ধ করে কিংবা পঙ্গু করে সক্কালবেলায় রাস্তার ধারে বসিয়ে দিয়ে আসত। নিয়ে আসত সন্ধ্যাবেলায়। সারা দিন ওদের দিয়ে ভিক্ষে করাত।
আবার একদম পুঁচকে বাচ্চাদের নাকি মাটির হাঁড়িতে ভরে দিনের পর দিন রেখে দিত। ওই ভাবে রাখার জন্য তাদের শরীর বনসাইয়ের মতো বেঢপ আকৃতির বিতিকিচ্ছিরি আদল নিত। আর সে জন্য নাকি দয়াপরবশ হয়ে অন্ধ, কালা, খোঁড়াদের থেকেও লোকেরা তাদের বেশি ভিক্ষে দিত। কোনও বাচ্চা যদি এ সব কাজ করতে না চাইত, তা হলে তাকে এমন মারধর করা হত, এত অত্যাচার করা হত যে, ওদের কথা না-শুনে আর কোনও উপায় থাকত না। তাদের মধ্যে যারা দেখতে-শুনতে একটু ভাল কিংবা হাতে-হাতে কাজ করতে পটু, তাদের কাউকে কাউকে চালান করে দিত বিদেশে। তারা সেখানে দাসী-বাঁদী হয়ে বাকিটা জীবন কাটিয়ে দিত।
তখনকার দিনে কাগজ কুড়ুনিওয়ালাদের পিঠে মস্ত বড় ঝোলা থাকায় অনেকেই তাদের ছেলেধরা ভাবত। ইমলিও যে ভাবতেন না, তা নয়। তাঁর ধারণা ছিল, বাচ্চা পেলেই ওই লোকগুলি তাদের ঝোলার মধ্যে টপাটপ ভরে নিয়ে চোখের নিমেষে উধাও হয়ে যায়। তাই নিজেকে তো বটেই, অন্য বাচ্চাদেরও ছেলেধরার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য ওদের দেখলেই তিনি কুকুর লেলিয়ে দিতেন।
কেবল তিনিই নন, তাঁর মতো অন্য বাচ্চারাও এটা করত। আর বছরের পর বছর ধরে সেটা করত বলেই, কুকুরদের মনের মধ্যেও ওটা এত গভীর রেখাপাত করেছিল যে, বংশপরম্পরায় তা সঞ্চারিত হয়ে এসেছে এখনকার কুকুরদের মধ্যেও। তাই আজও, কাগজ কুড়ুনিওয়ালা হোক চাই না হোক, পিঠে বড় কোনও বোঁচকা, এমনকী, সঙ্গে ঢাউস কোনও ব্যাগ থাকলেও তারা ঘেউ ঘেউ করে ওদের পিছনে-পিছনে ছুটে যায়।
শুধু ওদেরই নয়, এমনি বোঁচকা-বুঁচকি নিয়ে রাস্তা দিয়ে হাঁটতে থাকা, ময়লা-আধ ময়লা জামাকাপড় পরা পাগলা বা পাগলাগোছের লোকদেরও তখনকার দিনে ছেলেধরা বলে সন্দেহ করা হত। সন্দেহ করা হত, কোনও এলাকায় উদ্দেশ্যহীন ভাবে এমনিই ঘুরঘুর করতে থাকা অপরিচিত ব্যক্তিদেরও। কখনও সখনও তাদের ধরে দল বেঁধে গণধোলাইও দেওয়া হত।
ভাবা হত, যারা বাচ্চাদের তুলে নিয়ে যায়, তারা অনেক কিছু জানে। অনেক কিছু করতে পারে। তাই তখনকার দিনে কোনও বাচ্চা হঠাৎ করে নিরুদ্দেশ হয়ে গেলে তার বাবা-মায়েরা থানা-পুলিশ করার আগে ছুটে যেতেন কোনও গুনিনের কাছে। তারাই বাচ্চার নাম, গোত্র, জন্মলগ্ন হিসেব কষে জানিয়ে দিত, বাচ্চাটি ভাল আছে না খারাপ আছে। দূরে আছে না কাছে আছে। কোনও দিন ফিরে আসার আদৌ কোনও সম্ভাবনা আছে না নেই। নাকি একেবারেই গুম হয়ে গেছে। এবং অবাক কাণ্ড, যারা হারিয়ে যেত, পাঁচ-দশ বছর পর, কখনও কখনও বিশ বছর বাদেও তাদের দূর সম্পর্কের কোনও আত্মীয় হঠাৎ করে এসে খবর দিত, তাঁদের ছেলেকে নাকি সে দেখেছে। বাড়িতে ফিরিয়ে আনার অনেক চেষ্টাও করেছে। কিন্তু সে নাকি কিছুতেই রাজি হয়নি। সে বলেছে, আমি এখানে খুব ভাল আছি।
— কিন্তু কোথায় দেখা গেছে তাকে? এই প্রশ্নের তখন গতে-বাঁধা একটাই উত্তর ছিল। হয় গঙ্গাসাগর নয় বম্বে। তখনকার বেশির ভাগ লোকেরাই মনে করত, যে হারিয়ে গেছে সে নিশ্চয়ই একদিন না-একদিন ফিরে আসবে। আর কোনও বাচ্চা যদি পরীক্ষার ফল খারাপ হওয়ার পরে কিংবা মা-বাবার কাছে কোনও কারণে উত্তম-মধ্যম মার অথবা মারাত্মক কোনও বকুনি খাওয়ার পরে আচমকা উধাও হয়ে যেত, তখন ধরেই নেওয়া হত, বাচ্চাটি হয় সাধু হয়ে গেছে নয়তো বন্বে পাড়ি দিয়েছে। অধিকাংশ লোকই তখন মনে করত, একবার বম্বে গেলেই সবাই সিনেমার নায়ক হয়ে যায়।
তাই বাচ্চা হারানো অনেক মা-বাবাই পরবর্তিকালে সিনেমার নায়ক-নায়িকাদের মধ্যে তাঁদের সন্তানদের আদল খুঁজে বেড়াতেন। সামান্যতম মিল বা কাকতালীয় ভাবে মিলে যাওয়া কোনও তিল বা কাটা দাগ অথবা অন্য কোনও চিহ্ন দেখে তারা ভেবেই নিতেন, এ-ই তাঁর হারানো ছেলে কিংবা মেয়ে।
কখনও সখনও ছুটেও যেতেন সেখানে। বারবার তাকে মনে করাবার চেষ্টা করতেন ছেলেবেলাকার কথা। এবং শেষ অবধি যথারীতি খালি হাতে ফিরে এসে নিজেদের সান্ত্বনা দিতেন, ও যতই অস্বীকার করুক, না-চেনার ভান করুক, আমি তো চিনতে পেরেছি। চোখের দেখা তো দেখেছি। যাক বাবা, ও আমাদের কাছে আসুক না-আসুক, ও যে ভাল আছে, সেটাই অনেক। যেখানেই থাকুক, ঠাকুর যেন ওকে ভাল রাখে। সুখে রাখে।
ইমলি একবার শুনেছিলেন, তাঁদের অঞ্চলের হারিয়ে যাওয়া একটা বাচ্চার ক্ষেত্রে নাকি কোন গুনিন একবার বলেছিল— আছে। তবে আর বেশি দিন থাকবে না। নিঃসন্তান এক দম্পতি মা কালীর কাছে মানত করেছিল, আমাদের পুত্র সন্তান হলে আমি তোমাকে নরবলি দিয়ে পুজো দেব। এত বছর পর, এই কিছু দিন আগে তাদের একটা ছেলে হয়েছে। হওয়ার পর থেকেই খুব ভুগছে। তাই তাদের ধারণা হয়েছে, মা কালীর কাছে করা মানত যত দিন না তারা পূরণ করছে, তাদের ছেলে কিছুতেই সুস্থ হবে না। তাই বিপুল টাকা দিয়ে ছেলেধরার কাছ থেকে ওরা তোদের ছেলেকে কিনে নিয়েছে। এবং এই অমাবস্যার রাতেই তারা তাকে মা কালীর সামনে উৎসর্গ করবে।
ছেলেবেলায় এ রকম কথা আরও অনেক শুনেছিলেন ইমলি। শুনেছিলেন, আগেকার দিনে নাকি নিঃসম্তান রাজা-রাজরারা, এমনকী, জমিদাররা পর্যন্ত শেষ বয়সে তাঁদের ধন-সম্পত্তি, সোনাদানা, হিরে-জহরত, টাকা-পয়সা মাটির নীচে গুপ্তঘর বানিয়ে তার মধ্যে রেখে দিতেন। তার সঙ্গে সেখানে রেখে আসতেন এমন একটা নিখুঁত বালক, যার শরীরে কোথাও কোনও কাটাচেরা নেই। আসার সময় বাইরে থেকে দরজা আটকে দিতেন। কিংবা বড় কোনও পাথর দিয়ে আটকে দিতেন গুহার সেই মুখ। যাতে সে আর বেরোতে না পারে। তাঁরা বিশ্বাস করতেন, ছেলেটা একসময় আলো, বাতাস-হীন ওই ঘরে না খেয়ে-দেয়ে দমবন্ধ হয়ে মারা যাবে। মারা যাবার পর সাপ হয়ে তাঁদের ওই সম্পত্তি পাহারা দেবে। যত দিন না তিনি আবার জন্মগ্রহণ করে পৃথিবীতে আসছেন কিংবা তাঁর কোনও বংশধর সেই সম্পত্তি উদ্ধার করছে, তত দিন। সে যুগে এটাকে বলা হত— যক্ষ করে রাখা।
এখন সময় পাল্টেছে। এ সব কথা আর শোনা যায় না। কিন্তু শোনা যায় না বলেই যে ও সব একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে, সে কথা কি হলপ করে বলা যায়! কেউ যে তলে-তলে এ সব করে না, সে কথাও কি খুব জোর দিয়ে বলা যায়! না। বলা যায় না।
আমরা বিশ্বাস করি আর না-করি, এখনও কিন্তু বহু গুনিন আছে। বহু ওঝা আছে। তারা তুকতাক-ফুঁকফাকও করে। এখনও গ্রামের দিকে কারও বাড়িতে টাকা-পয়সা খোয়া গেলে বাড়ির সবাইকে চালপোড়া খাওয়ানো হয়। লোকে বলে, ওই মন্ত্রপূত চালপোড়া মুখে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নাকি যে চুরি করেছে, তার রক্তবমি শুরু হয়ে যায়, যতক্ষণ না সে স্বীকার করে সে চুরি করেছে, ততক্ষণ থামে না।
মন্ত্রের গুণ না থাকলে এটা হত! এখনও কারও বাড়িতে কোনও কিছু হারালে বাটি-ঘটি চালান দেওয়া হয়। যে পথ দিয়ে চোর সেটা নিয়ে গেছে, সেই পথ দিয়েই মন্ত্রপড়া বাটিটা এঁকেবেঁকে গিয়ে, চোর যেখানেই থাকুক না কেন, পুকুরের মধ্যে এক গলা জলে দাঁড়িয়ে থাকলেও, সেটা গিয়ে চোরের গায়ে একেবারে চুম্বকের মতো সেঁটে যায়। যতক্ষণ না সবার সামনে কবুল করে সে নিয়েছে, ততক্ষণ সেটা তার গায়েই আটকে থাকে।
কাউকে সাপে কাটলে এখনও গ্রামের দিকের লোকেরা রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার চেয়ে ওঝার কাছে নিয়ে যাওয়াটাকেই শ্রেয় মনে করেন। ওঝাই তুকতাক করে দংশন করা সাপটাকে নাকি ফের ওখানে নিয়ে আসে। ছোবল খাওয়া ব্যক্তির শরীর থেকে বিষ তুলে নিতে বাধ্য করে। এবং নির্ঘাৎ মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসে একটা জীবন।
কাউকে ভূতে ধরলেও নানা ঝাড়-ফুঁক করে ওঝারা ঠিক তার কাঁধ থেকে ভূত নামিয়ে দেয়। এগুলি কি এমনি এমনি হয়? যে যা-ই বলুক। বলুক, ও সব ভাঁওতা। ভেলকি। ঠগবাজদের কারবার। আরে বাবা, কোনও কাজ না-হলে যুগ যুগ ধরে এত লোককে কি গুটিকতক ওঝা বা গুনিন দিনের পর দিন বোকা বানিয়ে আসতে পারে! কিছুতেই পারে না। অন্তত আমি বিশ্বাস করি না।
নিশ্চয়ই কিছু একটা আছে! আমার তো মনে হয়, মন্ত্র আছে। মন্ত্রের গুণও আছে। আছেই। কিন্তু কিছু কিছু অজ্ঞ, অনভিজ্ঞ গুনিনের ভুলভাল উচ্চারণ এবং প্রয়োগের ভুলত্রুটির জন্যই ঠিক মতো কাজ হয় না। তাই কেউ কেউ হয়তো ও সবের উপর থেকে আস্থা হারিয়েছেন। বিশ্বাস হারিয়েছেন। ভরসা করতে শুরু করেছেন পুলিশের ওপরে। কিন্তু পুলিশও কি সব সময় সব কিছু ঠিকঠাক মতো উদ্ধার করে দিতে পারেন! শনাক্ত করতে পারেন যথার্থ অপরাধীকে! তবে!
না। পুলিশ নয়। জুরানকে সত্যিই যদি আজ না পাওয়া যায়, তা হলে পুলিশের কাছে যাওয়ার আগে তাঁকে একবার ভাল কোনও গুনিনের কাছে যেতে হবে। যিনি গুনে বলে দিতে পারবেন, তাঁর ছেলে এখন কোথায় আছে, কেমন আছে। এবং তার থেকেও বড় কথা, কত দিনের মধ্যে ফিরে আসবে। কিন্তু সে রকম কোনও গুনিন কি এখানে একজনও আছেন! থাকলে কোথায়, এখন সবার আগে তাঁকে এটা জানতে হবে। জানতেই হবে।

চলবে…

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
২০২০ সালে 'সাহিত্য সম্রাট' উপাধিতে সম্মানিত এবং ২০১২ সালে 'বঙ্গ শিরোমণি' সম্মানে ভূষিত সিদ্ধার্থ সিংহের জন্ম কলকাতায়। আনন্দবাজার পত্রিকার পশ্চিমবঙ্গ শিশু সাহিত্য সংসদ পুরস্কার, স্বর্ণকলম পুরস্কার, সময়ের শব্দ আন্তরিক কলম, শান্তিরত্ন পুরস্কার, কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত পুরস্কার, কাঞ্চন সাহিত্য পুরস্কার, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা লোক সাহিত্য পুরস্কার, প্রসাদ পুরস্কার, সামসুল হক পুরস্কার, সুচিত্রা ভট্টাচার্য স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার, অণু সাহিত্য পুরস্কার, কাস্তেকবি দিনেশ দাস স্মৃতি পুরস্কার, শিলালিপি সাহিত্য পুরস্কার, চেখ সাহিত্য পুরস্কার, মায়া সেন স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার ছাড়াও ছোট-বড় অজস্র পুরস্কার ও সম্মাননা। পেয়েছেন ১৪০৬ সালের 'শ্রেষ্ঠ কবি' এবং ১৪১৮ সালের 'শ্রেষ্ঠ গল্পকার'-এর শিরোপা সহ অসংখ্য পুরস্কার। এছাড়াও আনন্দ পাবলিশার্স থেকে প্রকাশিত তাঁর 'পঞ্চাশটি গল্প' গ্রন্থটির জন্য তাঁর নাম সম্প্রতি 'সৃজনী ভারত সাহিত্য পুরস্কার' প্রাপক হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একটি অ্যাকাউন্ট নেই? নিবন্ধন করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!