মেটার ১১ হাজার কর্মী চাকরি হারাচ্ছেন

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

ফেসবুকের মালিকানা প্রতিষ্ঠান মেটা বড় পরিসরে কর্মী ছাঁটাইয়ের কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। এতে কয়েক হাজার কর্মীর চাকরি চলে যেতে পারে। সম্প্রতি ইলন মাস্কের মালিকানাধীন টুইটার, মাইক্রোসফটসহ বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলোতে বড় ছাটাইয়ের ঘটনা ঘটেছে।

মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ বুধবার (৯ নভেম্বর) বলেন, “মেটাভার্স প্রকল্পে বিনিয়োগের ফল আসতে কয়েক দশক লাগতে পারে। এর আগে তাকে নতুন নিয়োগ বন্ধ করতে হবে, প্রকল্প বাতিল করতে হবে এবং ব্যয় কমাতে টিম পুনরায় সংগঠিত করতে হবে।”

তিনি বলেন, “আমি আজ মেটার ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছি। এজন্য আমার প্রতিষ্ঠানের আকার প্রায় ১৩% কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিদ্ধান্ত অনুসারে আমাদের ১১,০০০ জনের বেশি প্রতিভাবান কর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক ত্যাগ করতে হচ্ছে।”

সংস্থাটি জানায়, ছাঁটাই হওয়া কর্মীরা ১৬ সপ্তাহ বেতন পাবেন ও যে যত বছর কাজ করেছেন সেই হিসেবে বছরপ্রতি দুই সপ্তাহ করে বেতন পাবেন। এছাড়া তারা ছয়মাস স্বাস্থ্যসেবা সুবিধাও পাবেন।

ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের রাজস্বে তীব্র মন্দা ও বৈশ্বিক মন্দার পাশাপাশি মেটাভার্স নামে একটি ভার্চুয়াল-রিয়েলিটি প্রকল্পে বড় বিনিয়োগের জেরে খরচ কমাতে যাচ্ছে মেটা।

২০০৪ সালে ফেসবুক প্রতিষ্ঠার পরে এতো বড় ছাঁটাই করেনি প্রতিষ্ঠানটি।

অক্টোবরে মেটা’র পূর্বাভাসে আগামী কয়েক মাস মুনাফা কমে যাওয়া এবং শেয়ারের মূল্য ৬৭ বিলিয়ন কমে যাওয়ার আশঙ্কার কথা তুলে ধরা হয়েছে। চলতি বছরে কোম্পানিটি হাজার কোটি ডলার মূল্য হারিয়েছে।

এমন সময় কর্মী ছাঁটাইয়ের খবর সামনে এলো যখন বিশ্বের মন্থর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, টিকটকের সঙ্গে প্রতিযোগিতা এবং অ্যাপলের গোপনীয়তায় পরিবর্তন এবং মেটাভার্স প্রকল্পে ব্যাপক বিনিয়োগ এবং নজরদারির হুমকির কারণে আয় কমছে মেটার।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!