জাপানে আঘাত হানতে যাচ্ছে টাইফুন ‍নানমাদল

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

জাপানের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে রোববার শক্তিশালী টাইফুন নানমাদল আঘাত হানতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে হাজার হাজার লোককে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। প্রায় ৩০ লাখ লোককে নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে কর্তৃপক্ষ অনুরোধ জানিয়েছে।

জাপান মেট্রোলজিক্যাল এজেন্সি (জেএমএ) কিউশু এলাকার কাগোশিমায় ব্যতিক্রমী ‘বিশেষ সতর্কতা’ জারি করেছে। এ ধরনের বিশেষ সতর্কতা জারির ঘটনা সাধারণত কয়েক দশকে একবার ঘটে।

এদিকে রোববার সকাল নাগাাদ কাগোশিমা ও পাশ্ববর্তী মিয়াজাকি এলাকার ২৫ হাজার ৬৮০ বাড়িঘর বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া ঝড়ের আশংকায় আঞ্চলিক ট্রেন, ফ্লাইট ও ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। খবর এএফপির।

জেএমএ বলছে, এ এলাকায় ঝড়ের তান্ডবে নজিরবিহীন বিপদ তৈরি হতে পারে। শনিবার একে খুব বিপদজনক টাইফুন হিসেবে উল্লেখ করেন জেএমএ’র আবহাওয়া পূর্বাভাস ইউনিটের প্রধান রায়তা করোরা।

- বিজ্ঞাপন -

জাপনের ফায়ার অ্যান্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি বলছে, প্রায় ২৯ লাখ বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। রোববার সকাল নাগাদ আট হাজার ৫০০ লোক স্থানীয় আশ্রয় কেন্দ্রে উপস্থিত হয়েছে বলে কাগোশিমার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

এনএইচকে বলছে, বুলেটসহ আঞ্চলিক ট্রেন চলাচল বন্ধ এবং অন্তত ৫১০টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

আবহওয়া দপ্তর লোকজনকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় থাকার পরামর্শ দিয়ে বলেছে, বৃষ্টি প্রবল থেকে প্রবলতর এবং বাতাস আরও শক্তিশালী হচ্ছে। বৃষ্টি এতটাই প্রবল হচ্ছে যে আশেপাশের কোনো কিছুই দেখা যাচ্ছে না।

ঝড়টি রোববার সন্ধ্যা নাগাদ কিউশুতে আঘাত হানবে বলে আশংকা করা হচ্ছে। এরপর এটি উত্তরপূর্ব দিকে গিয়ে বুধবার সকাল নাগাদ জাপানের মূল ভূখন্ড পাড়ি দেবে বলে আবহাওয়া অ

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

একটি অ্যাকাউন্ট নেই? নিবন্ধন করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!