কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলার আসামিকে হত্যা

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

কুষ্টিয়ার কুমারখালিতে সেলিম হোসেন (৪০) নামে হত্যা মামলার এক আসামিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। নিহত সেলিম উপজেলার সদকী ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একই এলাকার হুমায়ূন মণ্ডল (৪৪) হত্যা মামলার আসামি ছিলেন।

সোমবার (১আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার চরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তিনি পেশায় একজন ইটভাটা শ্রমিক ছিলেন।

পুলিশ ও নিহত ব্যক্তির পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ইটভাটায় শ্রমিকের কাজ করা সেলিম হোসেন সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ভাটায় যাচ্ছিলেন। এ সময় প্রতিপক্ষের লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে সেলিমকে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ৬ মে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে চরপাড়া জামে মসজিদ থেকে তারাবির নামাজ আদায় করে বাড়িতে ফেরার সময় হুমায়ূন মণ্ডলকে (৪৪) কুপিয়ে হত্যা করা হয়। পরের দিন ৭ মে নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই সাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে ৩৬ জনের নামে কুমারখালি থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। সেই মামলার আসামি ছিলেন সেলিম।

নিহত সেলিমের ভাই শাহিন আলী বলেন, “জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে ২০২০ সালে এলাকায় একজন খুন হয়েছিল। আমার ভাই সেলিম সেই মামলার আসামি ছিলেন। সেই শত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে।”

কুমারখালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, “প্রাথমিকভাবে জানা গেছে পূর্বশত্রুতার জেরে সেলিমকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। সেলিম একটি হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। তার লাশ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে আছে। এ ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে এলাকায় অভিযান চালানো হচ্ছে।”

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!