মোসাদ্দেক-লিটনের নৈপুণ্যে ৭ উইকেটের সহজ জয় বাংলাদেশের

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

৪ মাস ধরে ক্রিকেটের শর্টার ফরম্যাটে জয়ের দেখা পায়নি বাংলাদেশ। সবশেষ আফগানিস্তানের বিপক্ষে চলতি বছরের মার্চে টি-টোয়েন্টিতে জয় পায় লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ম্যাচে আশা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত হারকে সঙ্গী করে মাঠ ছাড়তে হয় লাল সবুজ জার্সিধারীদের।

অধরা এক জয়ের মিশনে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নামে টাইগাররা। টসে হেরে বল করতে নেমে জিম্বাবুয়েকে আটকে দেয় ১৩৫ রান। আর জবাবে ব্যাট করতে নেমে বাগিয়ে নেয় অপেক্ষার জয়।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ জয় পেয়েছে বড় ব্যবধানে। ১৩৬ রান তাড়ায় সোহান অ্যান্ড কো. জয় তুলে নিয়েছে ৭ উইকেট ও ১৫ বল অক্ষত রেখে। এতে করে সিরিজে ১-১ ব্যবধানে সমতা এনেছে টাইগাররা।

সহজ লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয় বাংলাদেশের। লিটন দাস ও মুনিম শাহরিয়ারের সতর্ক ব্যাটিংয়ে উদ্বোধনী জুটিতে ৩৭ রান তোলে সফরকারীরা।

এই দুই ব্যাটারের জুটি ভেঙ্গে প্রথম ব্রেক থ্রু আনেন রিচার্ড এনগারাভা। ৮ বলে ৭ রান করা মুনিম শাহরিয়ারকে তিনি ফেরান বোল্ড করে।

এরপর বিজয়কে নিয়ে ইনিংস এগিয়ে নেয়ার মিশনে নামেন লিটন। রানের তুবড়ি ছুটিয়ে ৩০ বলে তুলে নেন ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ অর্ধশতক। ফিফটি তুলে ইনিংস বেশি বড় করা সম্ভব হয়নি তার পক্ষে। ৩৩ বলে ৫৬ করে শন উইলিয়ামসের এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে ফেরার পথ ধরতে হয় ডানহাতি এই ব্যাটারকে।

স্কোরবোর্ডে ৩ রান যোগ করতে সিকান্দার রাজার শিকার হয়ে ফেরেন এনামুল হক বিজয়।

এরপর বাকি কাজটা সারেন আফিফ হোসেন ও নাজমুল হোসেন শান্ত। ১৫ বল বাকি থাকতে দলকে এনে দেন আরাধ্য এক জয়।

এর আগে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের স্পিন ঘূর্ণিতে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রানের পুঁজি নিয়ে মাঠ ছাড়ে জিম্বাবুয়ে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬২ রান আসে সিকান্দার রাজার ব্যাট থেকে।

বাংলাদেশের হয়ে ২০ রানের খরচায় ৫ উইকেট নেন সৈকত। ১টি করে উইকেট যায় মুস্তাফিজুর রহমান ও হাসান মাহমুদের ঝুলিতে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!