রাজনীতির কবি

তুহিন দাস
তুহিন দাস
9 মিনিটে পড়ুন

যে কৃষক মাঠে ফসল ফলায় সে হল মাঠের কবি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ছিলেন তেমনই একটি ক্ষেত্রের কবি। বঙ্গবন্ধু ছিলেন রাজনীতির কবি, যেমন ছিলেন তার সমসাময়িক চিলির সালভেদর আলেন্দে অথবা কিউবার চে গুয়েভারা। সাম্রাজ্যবাদী থাবা বিশ্বরাজনীতির এই তিন কবিকে কেড়ে নিয়েছিল মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে, তাদের বানিয়ে দিয়েছিল স্রেফ প্রতিকৃতি, জীবন্ত কিংবদন্তী থেকে তারা রাতারাতি হয়ে উঠেছিলেন ইতিহাসের মহানায়ক। সালভেদর আলেন্দে, লাতিন আমেরিকার ইতিহাসে চিলির প্রথম মার্কসবাদী প্রেসিডেন্ট যিনি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৭০ সালে, ১৯৭৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত জোটনিরপেক্ষ সন্মেলনে আমন্ত্রিত হয়ে যোগ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু, ফিদেল কাস্ত্রো বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন,‘‘মুজিব, সাম্রাজ্যবাদবিরোধী নীতি অনুসরণের জন্য বুকে, পিঠে বুলেট বরাদ্দ হয়ে গেল| তাই সাবধানে থাকবেন।’’ চিলিতে তখন ডানপন্থীরা বিশৃঙ্খলা করছিল, তাদের দমনে আলেন্দে সে সম্মেলনে আসতে পারেননি। চিঠি লিখে পাঠিয়েছিলেন তিনি পরে বাংলাদেশে আসবেন। কিন্তু কদিন পরেই ১১ সেপ্টেম্বর সালভেদর আলেন্দে এক সামরিক অভূত্থানে নিহত হন, খবর পেয়ে সেদিন বঙ্গন্ধু নিজ বাসভবনের লিভিং রুমের বিছানায় উপুড় হয়ে ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদেছিলেন। এম আখতার মুকুল ঘরে ঢুকে শেখ মুজিবকে ওভাবে দেখেন, তিনি মুকুলকে বলেন, ‘‘ওরা আলেন্দেকে মেরে ফেলেছে, এবার আমার পালা।’’

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ছিলেন কিউবান বিপ্লব (১৯৫৩-১৯৫৯) এর সেকেন্ড ইন কমান্ড, বিপ্লবোত্তর কিউবায় তিনি মন্ত্রী পদে দায়িত্ব পালনও করেন। কিন্তু গোল বাঁধে ১৯৬৫ সালে আলজিরিয়া সফরকালে সোভিয়েত সরকারকে সাম্রাজ্যবাদের দোসর আখ্যা দেন তিনি, এ মন্তব্যের কারণে তিনি কিউবায় ফেরার সাথে সাথে তার মন্ত্রীত্ব বাতিল করা হয়। এরপর তিনি নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ান এবং পরে কঙ্গো ও বলিভিয়ায় বিপ্লবের নেতৃত্ব দিতে চলে যান। ১৯৬৭ এর অক্টোবরে তিনি বলিভিয়ায় সরকারি বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন। যখন তাকে গুলি করার আদেশ দেয়া হয় ঘাতক সৈন্যটি চে’র চোখের দিকে তাকিয়ে গুলি করতে পারছিল না দেখে চে বলেন, ‘‘গুলি যখন করবেই আমি ঘুরে দাঁড়াচ্ছি, তুমি গুলি চালাও।’’ আর ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট যখন ধানমন্ডিস্থ নিজ বাসভবনে বাংলার অবিসংবাদিত নেতাকে ঘিরে ফেলে সেনাবাহিনীর ছোট্ট একটি গ্রুপ, তিনি শাদা পাঞ্জাবি পরে সিঁড়ির কাছে এসে জানতে চেয়েছেন, ‘‘তোরা কী চাস?’’ এর আগে অনেকবার জেলে গেছেন, ১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ও পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন তিনি, তখন রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ তুলে তাকে রহিমুদ্দিন খান সামরিক আদালত ফাঁসির আদেশও দেয়। কিন্তু তা কার‌যকর করার সাহস পায়নি। অথচ তাকে মারতে এসেছে নিজের দেশের বাঙালী সৈনিকেরা, তিনি যেন বিশ্বাস করতে পারেননি, কয়েক মুহূর্ত চুপচাপ থেকে গর্জে উঠেছিল ঘাতকদের আগ্নেয়াস্ত্র। পুরো দেশটা লুটিয়ে পড়ে যেন সিঁড়িতে, তারপর অপরাপর শাসকদের ও প্রধানমন্ত্রীদের হাত ধরে বাংলাদেশ কেবলই নেমে গেছে খাদের দিকে, কখনো বা দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, কখনো জঙ্গীবাদের আস্ফালন শোনা গেছে, কখনো সংখ্যালঘুরা দেশ ছেড়েছে নিরুপায় হয়েছে, কোটি কোটি হাজার টাকা লোপাট হয়েছে। সে কথা মিথ্যে হয়নি, মুজিব হত্যার পর নোবেল বিজয়ী উইলিবান্ট বলেছিলেন বাঙালীদের আর বিশ্বাস করা যায় না, যারা মুজিবকে হত্যা করেছে তারা যেকোন জঘন্য কাজ করতে পারে।

কিন্তু সালভেদর আলেন্দেকে যখন হত্যা করা হয় চিলিতে তার বাসভবনে, তার স্ত্রী ও সন্তানকে হত্যা করা হয়নি। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়, তারা বাঁচিয়ে রাখতে চায়নি পরিবারের কোন সদস্যকে, শুধুমাত্র দু’কন্যা বিদেশে ছিলেন বলে তারা বেঁচে যান। এমনকি তাকে হত্যার পরের মাসে সেপ্টেম্বর ১৯৭৫ সালে আইন জারি করা হয় যে তার হত্যাকান্ডের কোন বিচার করা যাবে না, যা পরবর্তী দুটি দশক জারি ছিল। তিনি যে দেশটিতে মুক্তির আন্দোলনকে তরান্বিত করেছিলেন সে দেশেই নিষিদ্ধ ছিল তার নাম, পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কালো ক্ষত এমন আত্মবিস্মৃতির প্রচেষ্টা আর কোথাও দেখা যায় না। যেমনটা বিপ্লবের কবি চে গুয়েভারা হত্যাকাণ্ডের পর জানা যায় না কোথায় দেয়া হয়েছিল তার কবর, সেদিন চে ও তার সহযোদ্ধাদের যাদেরকে বলিভিয়ান সেনাদের দল গুলি করে হত্যা করে তাদের দেহাবশেষ আবিষ্কৃত হয় অনেক পরে ১৯৯৭ সালে ভ্যালেগ্রান্দের একটি গণ-কবরে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি শেখ মুজিবও বাংলাদেশে প্রায় ঠিক ততদিন পরযন্ত নিষিদ্ধ নাম ছিলেন, কেননা দীর্ঘ দুই দশকেরও বেশি সময়ে পরে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ সুগম করে।

এ কথা ঠিক যে ১৯৪২ সালে কলকাতার মওলানা আজাদ কলেজে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবনের হাতেখড়ি হয়েছিল বেঙ্গলী ‍মুসলীম লীগে যোগ দিয়ে, সেখানে তার ছাত্র আন্দোলনের বিষয় ছিল মুসলিমদের জন্য পৃথক রাষ্ট্র গঠন। ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে ভারত ভাগ ছিল ভুল সিদ্ধান্ত যার প্রত্যক্ষ অভিশাপ দাঙ্গার মতো ভয়াবহতার মুখোমুখি হয়েছে উভয় বাংলা, উপমহাদেশের অন্যান্য প্রধান নেতাদের মতো তিনিও তার এ অবস্থানের জন্য কখনও আত্মসমালোচনা করেননি, যদিও রাজনৈতিক জীবনের ধারাবাহিক পথপরিক্রমায় একদিকে দাঙ্গাপীড়িত মুসলিমদের রক্ষার্থে কাজ করেছেন ও পরবর্তীতে আন্দোলন ও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বাঙালীকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের উপহার দিয়েছেন। স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ—কে করেছিলেন সদ্যরচিত সংবিধানের মূল ভিত্তি, তিনিই আবার বাংলাদেশে ইসলামিক আদর্শ প্রতিষ্ঠা ও প্রচারের জন্য ২২ মার্চ ১৯৭৫ ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন, এটি পূর্বে ছিল ইসলামী একাডেমি, এবং মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে ইসলামিক একাডেমীকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে স্বঘোষিত সমর্থন ও সহায়তার জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। অন্যদিকে ইসলামিক গোত্রগুলোর জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তিনি মদ তৈরি ও বিপণন এবং জুয়া খেলা নিষিদ্ধ করেন। তার সিদ্ধান্ত অনুসারে বাংলাদেশ অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কনফারেন্স ও ইসলামিক ডেভেলপমেণ্ট ব্যাংক-এর সদস্যপদ গ্রহণ করে। তিনি ১৯৭৪ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত ওআইসি ইসলামিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন করেন ও পাকিস্তানের স্বীকৃতি চান। জনসাধারণের সামনে উপস্থিতি ও ভাষণের সময় শেখ মুজিব ইসলামিক সম্ভাষণ ও শ্লোগানের ব্যবহার ক্রমে বাড়িয়ে দেন এবং ইসলামিক আদর্শের উল্লেখ করতে থাকেন, শেষ বছরগুলোতে মুজিব তার স্বভাবসুলভ “জয় বাংলা” অভিবাদনের বদলে ধার্মিক মুসলিমদের পছন্দনীয় “খোদা হাফেজ” বলতেন (সূত্র- শেখ মুজিবর রহমান, উইকিপিডিয়া)। যার ধারাবাহিকতায় পরবর্তী সরকারগুলো যেমন জিয়া সরকার, এরশাদ সরকারও দেশে ইসলামিক সংস্কার চালিয়ে গেছে। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তিনি ক্রমে কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন, ১৯৭৫ সালে ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠন করে প্রায় একদলীয় শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলেন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রোধ করে তিনি চূড়ান্ত ষড়যন্ত্রের মুখে পড়ে যান বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি ও সেসময়কার প্রধানমন্ত্রী এবং ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর একটি অংশের হাতে নিহত হন।

একটি দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সাংস্কৃতিক বিপ্লবও যে জরুরী তা তিনি বুঝেছিলেন, তিনি বিচার করতেন সাংস্কৃতিক স্বাধীনতায়। তিনি এক বক্তব্যে বলেছিলেন,‘‘সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন। তাই মাটি ও মানুষকে কেন্দ্র করে গণমানুষের সুখ, শান্তি ও স্বপ্ন এবং আশা-আকাঙ্খাকে অবলম্বন করে গড়ে উঠবে বাংলার নিজস্ব সাহিত্য-সংস্কৃতি।’’ বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী দারিদ্রের কারণে মানবেতর অবস্থায় থাকা ইসলামী রেঁনেসার কবি ফররুখ আহমদকে ব্যাগভর্তি টাকা পাঠিয়েছিলেন অন্য এক লেখকের মাধ্যমে। অসুস্থ কবি হুমায়ূন কবির, আবুল হাসান, মহাদেব সাহাকে সুচিকিৎসার জন্য বার্লিন, মস্কো, লন্ডনে পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু আবুল হাসান ক্যান্সারে মারা যান, কবি হুমায়ূন কবির মাওবাদী বিপ্লবী সিরাজ সিকদারের নির্দেশে হত্যাকান্ডের শিকার হন। একটি কবিতা লেখার ‘অপরাধে’ দাউদ হায়দারকে মৌলবাদীদের হাত থেকে রক্ষা করে কলকাতার বিমানে তুলে দেয়া হয় বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, সেখান থেকে পরে দাউদ হায়দার পশ্চিমা দেশে নির্বাসিত জীবনে পাড়ি জমান। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে জেলখানা থেকে মুক্তি দিয়ে কবি আল মাহমুদকে শিল্পকলা একাডেমীর সহকারী পরিচালক পদে নিয়োগ দেন। তিনি অন্য এক ভাষণে বলেন, ‘‘দেশের সাধারণ মানুষ, যারা আজও দুঃখী, যারা আজও নিরন্তর সংগ্রাম করে বেঁচে আছে, তাদের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখকে শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির উপজীব্য করার জন্য শিল্পী, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিসেবীদের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।’’

ভাল বক্তা ছিলেন তিনি, ১৯৭১ এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসরদের দ্বারা সংঘটিত ধর্ষণের ঘটনায় অনেকে ধর্ষিতা নারীদের ঘরে ফিরিয়ে নিতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি বলেছিলেন, ‘‘মুক্তিযুদ্ধে ধর্ষিতা মেয়েদের বাবা নামের জায়গায় আমার নাম লিখে দাও আর ঠিকানা দিয়ে দাও ৩২ নম্বর।’’ আরেক বক্তব্যে বলেছিলেন,‘‘বিশ্ব দুই শিবিরে বিভক্ত–শোষক আর শোষিত। আমি শোষিতের পক্ষে।’’ অন্যদিকে বিপ্লবোত্তর ১৯৬৪ সালে চে কিউবার প্রতিনিধি হয়ে জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিয়ে নিইঊয়র্ক শহরে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘‘সারা বিশ্বের শোষিত জনগোষ্ঠীর একমাত্র চিত্কার এখন, হয় স্বদেশ অথবা মৃত্যু।’’ বঙ্গবন্ধু তার রাজনীতি জীবনের শুরু থেকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন, এবং বাংলাদেশের মানুষের সহযোগিতা নিয়ে তিনি সে স্বপ্নের ভাবনাংশ বাস্তবায়ন করেছিলেন সে জন্য তিনি রাজনীতির কবি, তিনি সৃষ্টি করেছিলেন নতুন কিছু। কিন্তু তার সে স্বাধীনতার স্বাদ এদেশের মানুষ এখনও পায়নি, যেদিন আামাদের দেশে একজন মানুষও দরিদ্র থাকবে না, দেশে কোন বেকারত্ব থাকবে না, সেদিন সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতা আসবে, তার স্বপ্ন সত্যি হবে।

তথ্যসূত্র-
১। বঙ্গবন্ধু ও চে গুয়েভারার ঘাতক, ১৫ আগস্ট ২০১৫
২। শিল্পের জন্য মুজিব, সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল, বাংলা ট্রিবিউন, ১৪ আগস্ট ২০১৬
৩। শেখ মুজিবর রহমান, উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
তুহিন দাসের জন্ম ও বেড়ে ওঠা বাংলাদেশের বরিশাল শহরে। শূন্য দশকের প্রথম দিকে লেখালেখি শুরু; তার কয়েকটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ছোটকাগজ সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন পনের বছর। সৃজনশীল লেখালেখি বিষয়ে করনেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পন্সরশিপ নিয়ে আমেরিকায় যান। বর্তমানে তিনি সেখানে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংগঠনে কর্মরত আছেন।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!