গিনেস বুকে বরিশালের মেয়ে নুসরাত জাহান নিপা

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

মাত্র এক মিনিটে ৭১টি কয়েন সাজিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বরিশালের মেয়ে নুসরাত জাহান নিপা। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষের দেওয়া সেই সনদ মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) হাতে পেয়েছেন নিপা। এই সনদ পেয়ে উচ্ছ্বসিত তার স্বামী, বাবা-মা ও শুভাকাঙ্ক্ষিরা।

রাজনীতিবিদ দেওয়ান আব্দুর রশিদ ও গৃহিণী মোসাম্মৎ পারভীনের একমাত্র মেয়ে নুসরাত জাহান নিপা (৩০)। তার বাসা বরিশাল নগরের দক্ষিণ সাগরদী এলাকায়।

সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজ থেকে রসায়নে মাস্টার্স শেষ করে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় (এনডিও) চাকরি করছেন নিপা। সেই সঙ্গে অনলাইনের একটি প্ল্যাটফর্মে নিজেকে স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে যুক্ত রেখেছেন।

বেসরকারি একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা কাজী সামসুজ্জামানের সঙ্গে নিপার বিয়ে হয়েছে চার বছর আগে। স্বামীর সঙ্গে নগরের নথুল্লাবাদ সংলগ্ন লুৎফর রহমান সড়কে বসবাস করছেন নিপা।

নুসরাত জাহান নিপা বলেন, ২০২০ সালে করোনা সংক্রমণের সময় লকডাউনে ঘরে বসে ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখেন তিনি। যেখানে একটার ওপর একটা কয়েন সাজিয়ে টাওয়ারের মতো তৈরি করা হয়। ২০১৫ সালে এভাবে ১ মিনিটে ৬৯টি কয়েন স্তুপ করে টাওয়ারের মতো বানিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম লেখান ওই ব্যক্তি।

নিপা বলেন, চিন্তা করলাম তিনি পারলে আমি কেন পারব না। যাই হোক, এরপর থেকে অনুশীলন শুরু করি। চলতি বছরের আগস্টে আবেদন জানাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে। ২৪ নভেম্বর অ্যাভিডেন্সসহ ভিডিও বানিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের জন্য পাঠিয়ে দেই। সেখানে আমি ১ মিনিটে একটার ওপর আরেকটা করে ৭১টি কয়েন রাখতে সক্ষম হই। কয়েন যোগানো, ভিডিও বানানোসহ পুরো কাজে আমার স্বামী সহায়তা করে গেছেন।

তিনি বলেন, গত ৩০ নভেম্বরে মেইলে কর্তৃপক্ষ জানায়, আগের রেকর্ড ভেঙে আমার রেকর্ড গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে জায়গা করে নিয়েছে। মঙ্গলবার (২১ ডিসেম্বর) কাঙ্ক্ষিত সনদটি হাতে পাই। এটি পাওয়ার পর স্বামীসহ বাবা-মা, শশুরবাড়ির লোকজন সবাই বেশ খুশি।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!