দিল্লি লকডাউন এক সপ্তাহ বাড়াল যখন ভারতের করোনা পরিস্থিতি সঙ্কটাপন্ন

ম মাসুদ হোসেন খান
ম মাসুদ হোসেন খান
1 মিনিটে পড়ুন
শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১, পিপিই পরিহিত একজন ব্যক্তি শ্মশানের চিতার মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। (ছবি সংগৃহীত)

জ্যেষ্ঠ ভাইরলজিস্ট বলেন ভারতের করোনা পরিস্থিতি সর্বোচ্চ খারাপ অবস্থায় পৌছবে আরও দুই সপ্তাহ পর। 

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আরবিন্দ কেজরিওয়াল লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন যখন ভারতে এক দিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৩৪৯,৬৯১ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে আর করোনায় মৃত্যুবরণ করেছে ২,৭৬৭ জন গত ২৪ ঘণ্টায় যা পৃথিবীর মধ্যে সর্বোচ্চ। শনাক্ত রোগীর ৫৪ ভাগ পাঁচটি রাজ্যের – মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ, কর্ণাটক, গুজরাট এবং কেরালা।

ইন্ডিয়ান একপ্রেস একটি সরকারি মূল্যায়ন উদ্ধৃত করে বলে ভারতে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা মে মাসের মাঝামাঝিতে সর্বোচ্চ সংখ্যায় পৌছবে যখন এটি ৫ লক্ষের উর্ধে উঠতে পারে।

হাসপাতালগুলিতে অক্সিজেন সরবরাহ শেষ পর্যায়ে। আর এর মূল্য বৃদ্ধির কারণে সাধারণ মানুষের আয়ত্তের বাইরে চলে গেছে।

দরিদ্র রোগীরা সরকারি হাসপাতালে ভিড় করায় সেখানে প্রয়োজনীয় আসন শেষ হয়ে গেছে।

এই অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র ভ্যাক্সিনের কাঁচামাল রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে, যুক্তরাজ্য এবং জার্মানিও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

ড. আনন্ত ভান, একজন বায়োএথিক্স এবং আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বলেন, “করোনা শনাক্ত রোগীর এই ঊর্ধ্বগতির জন্য ভাইরাসের ভ্যারিঅ্যান্ট এবং মিউটেশন মূল কারণ নয়।” এটির জন্য দায়ী “আমাদের নীতি নির্ধারকদের অদক্ষতা এবং জনস্বাস্থ্য বিষয়ক ভাবনা পরিত্যাগ।”

ভারতের প্রধানমন্ত্রী সোমবার জো বাইডেনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলার পর টুইট করেন, “স্বাস্থ্যসেবায় ভারত-যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারিত্ব পৃথিবীব্যাপী কোভিড-১৯ চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করতে পারবে।”

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!