কুমিল্লায় সাংবাদিককে গুলি করে হত্যা: গ্রেপ্তার ৪

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকায় দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে সাংবাদিক নিহতের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ

শুক্রবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ১১টার দিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহান সরকার বলেন, আমরা বৃহস্পতিবার রাতভর অভিযান চালিয়ে মোট চারজনকে গ্রেপ্তার করেছি। শুক্রবার দুপুরে পুলিশ সুপার কার্যালয় থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে গ্রেপ্তারদের বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে। মামলার প্রধান আসামি রাজুসহ অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে এজাহারনামীয় দুইজন ও এজাহারবহির্ভূত দুইজন রয়েছেন বলে জানিয়েছেন কুমিল্লা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহান সরকার। এজাহারনামীয় দুইজন হলেন- মো. ফরহাদ মৃধা (৩৮) ও মো.পলাশ মিয়া (৩৪)। তবে এজাহারবহির্ভূত দুইজনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানায়নি পুলিশ।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) রাতে নিহত মহিউদ্দিন সরকার নাঈমের (২৮) মা নাজমা বেগম বাদী হয়ে বুড়িচং থানায় মামলাটি দায়ের করেছেন। মামলায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা পাঁচ থেকে ছয় জনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় প্রধান আসামি করা হয়েছে ব্রাহ্মণপাড়া ও বুড়িচংয়ের ভারত সীমান্তের শীর্ষ মাদক ও চোরাকারবারি মো. রাজুকে। রাজু জেলার আদর্শ সদর উপজেলার বিষ্ণপুর গ্রামের সাদেক মিয়ার ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি অস্ত্র, মাদক, চোরাচালানের মামলা রয়েছে বলে জানা গেছে।

গত বুধবার (১৩ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের হায়দ্রাবাদনগর এলাকায় ওই সাংবাদিককে এলোপাতাড়ি গুলি করে হত্যা করা হয়। নিহত মহিউদ্দিন সরকার নাঈম (২৮) পাশের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মালাপাড়া ইউনিয়নের অলুয়া গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্য মোশারফ হোসেন সরকারের ছেলে। তিনি আগে আনন্দ টেলিভিশনের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা প্রতিনিধি ছিলেন। এ ছাড়া দৈনিক কুমিল্লার ডাক নামে স্থানীয় একটি সংবাদপত্রে স্টাফ রিপোর্টার পদে কর্মরত ছিলেন।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!