ফুটবল বিশ্বকাপ: সার্বিয়াকে হারিয়ে নকআউটে সুইজারল্যান্ড

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

বিশ্বকাপের নকআউট রাউন্ডে যেতে হলে এই ম্যাচ জিততেই হতো সার্বিয়াকে। অন্যদিকে ড্র করলেও সুবিধাজনক অবস্থায় থেকে দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠে যাবে সুইজারল্যান্ড—এমন সমীকরণ নিয়ে মাঠে নমে দুই দল। রুদ্ধশ্বাস এই ম্যাচে সার্বিয়াকে ৩-২ গোলে হারিয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছেন সুইসরা।

কাতারের ৯৭৪ স্টেডিয়ামে টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচে বল দখল ও আক্রমণে কেউ কাউকে ছাড় দিয়ে কথা বলেনি। ২০ মিনিটের মাথায় গোল পায় সুইজারল্যান্ড। সার্বিয়ার ডি বক্সের ভেতর রদ্রিগেজের বুলেট গতির শটে বল পান ডি সো। তিনি পাস দেন দলের অন্যতম সেরা তারকা জারদান শাকিরিকে। বক্সের ডান প্রান্ত থেকে বাম পায়ের শটে জালের দেখা পান এই তারকা। এ নিয়ে সবশেষ তিন বিশ্বকাপেই গোলের মুখ দেখলেন শাকিরি।

৬ মিনিট পর সমতা আনে সার্বিয়া। দুসান তেডিচের পাস ধরে ডি বক্সের ভেতর থেকে হেড নেন আলেক্সান্দার মিত্রোভিচ। তার হেডে বল সুইসদের জালে প্রবেশ করে। এ নিয়ে জাতীয় দলের হয়ে শেষ ৭ ম্যাচে ৮ গোল করলেন মিত্রোভিচ। প্রায় দশ মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুণ করে সার্বিয়া। এবার গোল করেন দলপতি দুসান ভ্লাহোভিচ।

বিরতির কিছুক্ষণ আগে সুইজারল্যান্ড ম্যাচের স্কোরলাইন ২-২ করেন। এবার গোল করেন ব্রিল এম্বোলো। ২-২ সমতায় বিরতিতে যায় দুই দল।

বিরতির পর (৪৮ মিনিটে) ফের এগিয়ে যায় সুইসরা। ভারগাসের অ্যাসিস্টে গোল করে স্কোর ৩-২ করেন রেমো ফ্রেউলার।

দ্বিতীয়বার এগিয়ে যাওয়ার পরে রক্ষণ আরও মজবুত করে সুইজারল্যান্ড। সার্বিয়া অনেক চেষ্টা করলেও সেই রক্ষণ ভাঙতে পারছিল না। অনেক চেষ্টা করেও আর গোল করতে পারেনি সার্বিয়া। ৩-২ গোলে ম্যাচ জিতে ব্রাজিলের পরে দ্বিতীয় দল হিসাবে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে সুইজারল্যান্ড।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!