চাঁদের ফাঁদে মুসলমান: তারাবিহ (পঞ্চম পর্ব)

বলন কাঁইজি
বলন কাঁইজি
12 মিনিটে পড়ুন

তারাবিহ তাপনের প্রচলন ইতিহাস (The history of circulation of relief (Tarabih) heat):

তারাবিহ আরবি শব্দ হতে এসেছে, যার অর্থ হল বিশ্রাম, এই সাধনটি অতি দীর্ঘ সময় ধরে আদায় করা হয়। তবে; প্রতি চার রাকাত আদায়ের পর সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য বিশ্রামের উদ্দেশ্যে বসা হয়। তাই; একে তারাবিহ্ বা আরামদায়ক নামায বলা হয়। তারাবিহর নামায পড়া রোযাদার নারী পুরুষের জন্য সুন্নতে মুয়াক্কাদা। অর্থাৎ নবীজি সব সময় এটি করতেন না। মাঝে মাঝে পালন করা ছেড়ে দিতেন, কাজেই এই সাধনটি আদায় করা প্রয়োজন। তবে; ফরযের ন্যায় অত্যাবশ্যকীয় নয়। পুরুষের জন্য সমবেতভাবে করতে পারলে ভালো; না করলে ক্ষতি নেই।

আয়শা (রাঃ) থেকে বর্ণিত; তিনি বলেন; রাসূলুল্লাহ (সাঃ) রমজান মাসে গভীর রাতে বের হয়ে মসজিদে তাপন করেন। আর কিছু সংখ্যক সাহাবী সেদিন উনার পিছনে তাপন করলেন। সকালে ঐ সাহাবীরা অন্যান্য লোকদের সাথে তা আলোচনা করলেন। যারফলে; পরের রাতে অধিক সংখ্যক লোক সমবেত হলেন। নবীজির সাথে ওরা তাপন করলেন। সকালে এ বিষয়ে তারা আবার আলাপ আলোচনা করলেন। যারফলে; তৃতীয় রাতে মসজিদে মুসল্লী সংখ্যা অনেক বেড়ে গেল এবং নবীজির সাথে তাপন করলেন। চতুর্থ রাতে এত বেশী পরিমাণ মুসল্লী আগমন করলো যে; মসজিদে স্থান সঙ্কুলান হলো না। কিন্তু ঐ রাতে রাসুল্লাহ (সাঃ) আর বের না হয়ে একবারে ফজরের সালাতে আসলেন এবং তাপন শেষে লোকদের দিকে ফিরে বললেন; শোন! তোমাদের গতরাতের অবস্থা আমার অজানা ছিল না; কিন্তু এই তাপন তোমাদের ওপর আবশ্যক হয়ে যাবার আশঙ্কা করছিলাম। তাই বের হই নি। রাসুল্লাহ (সাঃ) এর ওফাত পর্যন্ত এই তারাবিহর নামাজ এভাবেই থেকে যায় (Bukhary; Vol 3, Book 32 No. 230)।

আবু বকর (রাঃ) এর খিলাফত কালে ও উমর (রাঃ) এর খিলাফতের প্রথম ভাগে ও তারাবিহর নামায বর্তমান সময়ের মতো সম্মিলিতভাবে পড়া হতো না।
আবদুর রহমান ইবন আবদ আল-ক্কারী (রাঃ) বলেন; আমি রমযানের এক রাতে উমর (রাঃ) এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে; লোকেরা ছোট ছোট জামাতে পৃথক পৃথক ভাবে তারাবিহর নামায আদায় করছে। উমর (রাঃ) বললেন; আমি মনে করি যে; এই লোকদের যদি আমি একজন ক্কারীর (ঈমানের) পিছনে একত্রিত করে দিই; তবে তা উত্তম হবে। এরপর; তিনি উবাই ইবনে কা’ব (রাঃ) এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন (Bukhary; Vol Book 32 No. 22)।

কাজেই এ থেকে বুঝা যায় যে; বর্তমান সময়ে যেভাবে তারাবিহ তাপন মসজিদে আদায় করা হয়; তা হযরত উমর (রাঃ) এর খিলাফত কাল হতে চালু হয়েছিল। এখন অনেকের মনে হয়তো প্রশ্ন আসতে পারে যে; রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) যদি তারাবিহ্ তাপনে পুরো রমযানে জামাতে না পড়িয়ে থাকেন; তবে মুসলমান জাতি কেন ইসলাম এর দ্বিতীয় খলিফা উমর (রাঃ) এর অনুসারে পালন করবে? নিম্নের হাদিসটি একটু ভালো করে লক্ষ্য করলে আশা করি; সকলের মনে দ্বিধা দূর হবে।

রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন; “আমি আল্লাহর শপথ করে বলছি তোমরা তোমাদের মনোনীত নেতা/ সাহাবীদের কথা শুনবে এবং মান্য করবে। কারণ; আমার পরে যারা বেঁচে থাকবে তাদের মাঝে মতানৈক্য সৃষ্টি হবে। এটা তোমাদের জন্য অবশ্যই আবশ্যক যে; আমার সুন্নাহকে অনুসরণ করা এবং আমার সঠিক অনুসারীদের অনুসরন করা।” (খেলাফতে রাশেদিন)।

কোন মাযহাবে (مذهب) কত রাকাত তারাবিহ (How many rakat relief (Tarabih) heat in which doctrine?):

তারাবিহ ‎(تراويح) হলো ইসলামী মতবাদের পবিত্র রমজান মাসের গুরুত্বপূর্ণ রাতের অতিরিক্ত তাপন। যেটি মুসলমানগণ রমজান মাসব্যাপী প্রতি রাতে এশার আবশ্যক তাপনের পর পড়ে থাকেন। তারাবিহ’র তাপন কিভাবে পড়তে হবে, তা ইসলামের বিভিন্ন শাখাসমূহে বিভিন্নভাবে বলা হয়েছে। তারাবিহ তাপন একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক রাকাত পড়া হয়, প্রতিবার একসাথে দুই রাকাত করে একাধিকক্রমে। হানাফি এবং শাফিয়ী দলের মতে; এটি ২০ রাকাত, কিছু হাম্বলী বলেন; এটি শুধু ৮ রাকাত এবং বাকিরা বলেন এটি ২০ রাকাত। মালেকীরা বলেন এটি ৩৬ রাকাত; এবং আহলে হাদিস অনুসারীরা বলেন; এটি ৮ রাকাত (তথ্যসূত্র; তারাবিহ-বাংলা উইকিপিডিয়া)।

তারাবিহ তাপনের ৮, ১২, ২০ ও ৩৬ রাকাত হওয়ার কোনো প্রমাণ কুরান ও হাদিসে নেই। সব দলই যার যার অনুমান (কিয়াস) দ্বারা রাকাত সংখ্যা প্রমাণ করার চেষ্টা করে থাকে। আর এক দল অন্যদলকে গালি দেয়। তবে; পূর্বকাল হতে এই তাপনটি ২০ রাকাত ছিল। কিন্তু আহলে হাদিসরা সম্প্রতি এটি ৮ রাকাত বলে গলাবাজি আরম্ভ করেছে।

তারাবিহ তাপনে কুরান খতম দেয়া (The Quran reading end in the relief (Tarabih) heat):

এক খতম কুরান পড়া রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) এর সুন্নাত। তিনি প্রত্যেক রমজানে জিবরাইল (আঃ) এর সম্মুখে তা আবৃত্তি করতেন। তবে; তিনি তাঁর ওফাত (মৃত্যু) এর বছরে দুইবার কুরান খতম দিয়েছিলেন। হযরত আবদুল্লাহ বিন উমর (রাঃ) হতে বর্ণিত; রাসুল্লাহ (সাঃ) তাঁর উম্মতদেরও এই অভ্যাস করার তাগাদা দিয়েছেন। মুসলিম উম্মাহর এই অভ্যাস গড়ে তোলার জন্য তারাবিহ তাপনের মাধ্যমে হযরত উমর (রাঃ) এই কুরান খতম চালু করেছিলেন (তথ্যসূত্র; তারাবিহ নামাজের ইতিহাস)।

আট (৮) রাকাত তারাবিহ প্রথার উৎপত্তি ইতিহাস (The origin history of the eight (8) rakat relief (Tarabih) heat system):

আমাদের দেশে রমজান মাস এলে কোনো কোনো মহল্লায় আট রাকাত তারাবিহ তাপন করা হয়। একে আহলে হক্ব উলামায়ে কেরাম “আট রাকাতি” ফেতনা নামে অভিহিত করেছেন। আমাদের ফেনী জেলার স্বনামধন্য মুফতি হাকিমুল উলামা উপাধিখ্যাত আল্লামা ছাঈদ আহমদ (দা. বা.) এ বিষয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কিতাব রচনা করেছেন।

তারাবিহর সালাত সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। সমগ্র পৃথীবিতে রাসূল (সাঃ) এবং সাহাবাদের স্বর্ণযুগ থেকে চলে আসছে এ নীতি। সব স্থানে সব যুগে সকল মসজিদে তারাবিহর সালাত ২০ রাকাত ও বিতর ৩ রাকাত পড়া হচ্ছে। কিন্তু পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বপ্রথম ১২৮৪ হিজরীতে ভারতের আকবরাবাদ থেকে কথিত আহলে হাদিসের একজন নেতা তারাবিহর সালাত আট ( ৮) রাকাত বলে ফতোয়া দেন। কিন্তু মুসলমানদের তীব্র প্রতিবাদের মুখে তার সেই ফতোয়া টিকতে পারে নি।

এরপর; ১২৮৫ হিজরীতে পাঞ্জাব সীমান্তে মুহাম্মদ হুসাইন বাটালবী নামের কথিত আরেক আহলে হাদিস নেতা ফতোয়া দেন যে; তারাবিহর সালাত আট ( ৮) রাকাত পড়া সুন্নত; ২০ রাকাত পড়া বিদয়াত। তার কথিত ফতোয়াও মুসলিম প্রধানদের তীব্র বিরোধিতার মুখে টিকতে পারে নি। এমনকি; কথিত আহলে হাদিসদের একজন বিখ্যাত আলেম গোলাম রাসুল নিজেও ঐ আট রাকাতি ফতোয়ার খণ্ডনে ‘রিসালায়ে তারাবিহ’ নামে একটি পুস্তিকা রচনা করেন। ১২৯০ সালে সেটি প্রকাশিত হয় (তথ্যসূত্র: রাসায়েলে আহলে হাদিস, ২য় খণ্ড, ২৮ নং পৃষ্ঠা)।

তারাবিহ এর আত্মদর্শন (The introspection of the relief (Tarabih) heat):

এটি যেহেতু; মুসলমানদের একটি সাধনা। আর যেহেতু তারাবিহ অর্থ ধীর গতি বা মন্থর গতি। তাহলে; এখানে প্রশ্ন করা যেতে পারে যে; মানুষের কোন সাধনায় ধীর গতির প্রয়োজন হয়? এখানে শক্তভাবে বলা যায় যে; ধীর গতির একমাত্র সাধন হলো; মৈথুন। মৈথুনে ধীর গতিতে শিশ্ন সঞ্চালন করলে মৈথুন স্থায়ীত্ব বৃদ্ধি পায়। আর মৈথুন স্থায়ী বৃদ্ধি না করলে প্রভুর দর্শনলাভ করা যায় না।

১. “হে বরুণ! আমাদের সে সখ্য কোথায় হয়েছিল? পূর্বকালে যে হিংসারহিত সখ্য ছিল তাই সেবা করছি। হে অন্নবান বরুণ! তোমার মহান ভূতগণের বিচ্ছেদকারী সহস্র দ্বার বিশিষ্ট গৃহে যাবো।” (বেদ; ঋবেস দ্বিখসম, সূ-৮৮, ঋ-৫)।
২. “অন্য যে রাজা সরস্বতী তীরে বাস করেন, মেঘ বৃষ্টি দ্বারা পৃথিবীকে যেমন প্রীত করে, তেমন চিত্র রাজাই সহস্র এবং অযুত ধন দান দ্বারা তাদের প্রীত করেন।” (বেদ; ঋবেস দ্বিখঅম, সূ-২১, ঋ-১৮)।
৩. “যে সকল বুদ্ধিমান ব্যক্তি সহস্র প্রকার সৎকর্মের পদ্ধতি প্রদর্শন করেছেন, যাঁরা সূর্যকে রক্ষা করেন, যাঁরা তপস্যা হতে উৎপন্ন হয়ে তপস্যাই করেছেন, হে যম! এ প্রেত সে সকল ঋষিদের নিকটে যাক।” (বেদ; ঋবেস দ্বিখদম, সূ-১৫৪, ঋ-৪)।
৪. “সাধক ভিক্ষু যদি সহস্র ভিক্ষুর মধ্যে উপবিষ্ট থেকে একাগ্রমনে ধ্যান নিমগ্ন থাকেন তথাপি তাকে একাসনে উপবিষ্ট বলে বলা হয়।” (ত্রিপিটক; ধম্মপদ-৩৬৩)।
৫. “তখন অসি বনি ইসরাইলদের বললেন; “মাদিয়ানীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার জন্য তোমাদের মধ্য থেকে কিছু লোককে যুদ্ধের সাজে সুসজ্জিত কর, যাতে তারা কাঁইয়ের হয়ে মাদিয়ানীয়দের পাওনা শাস্তি দিতে পারে। বনি ইসরাইলদের প্রত্যেক গোষ্ঠী থেকে এক হাজার করে লোক নিয়ে যুদ্ধে পাঠিয়ে দাও”।” (তোরাহ; গণনা, ৩১/৩-৪)।
৬. “হয়তো তোমার একদিকে পড়বে হাজার খানেক, হাজার দশেক পড়বে অন্য দিকে কিন্তু এসব তোমার কাছেই আসবে না।” (যাবুর- ৯১/৭)।
৭ “প্রিয় বন্ধুরা এ কথাটি ভুলে যেও না যে; প্রভুর নিকট একদিন তোমাদের এক হাজার বছরের সমান এবং এক হাজার বছর একদিনের সমান।” (ইঞ্জিল, ২২শ খণ্ডঃ, পিতর-২, ৩/৮-৯)।
৮. “يُدَبِّرُ الْأَمْرَ مِنْ السَّمَاءِ إِلَى الْأَرْضِ ثُمَّ يَعْرُجُ إِلَيْهِ فِي يَوْمٍ كَانَ مِقْدَارُهُ أَلْفَ سَنَةٍ مِمَّا تَعُدُّونَ(٥)” অর্থ; “তিনি স্বর্গ হতে পৃথিবী পর্যন্ত কাজের চর্চা করেন। অতঃপর; তোমাদের গণনা অনুসারে যার পরিমাণ এক হাজার বছর হয় এমন এক দিনে তা তার দিকে সমুত্থিত হয়ে থাকে।” (কুরান; সিজদা- ৫)।
৯. “لَيْلَةُ الْقَدْرِ خَيْرٌ مِنْ أَلْفِ شَهْرٍ(٣)” অর্থ; “সেই মহীমাম্বিত দৈর্ঘ্যটি এক হাজার মাস হতে অধিক।” (কুরান; ক্বদর- ৩)। (এখানে আরবি (لَيْلَةُ) লাইলুন অর্থ; দীর্ঘ রাত = রব দর্শন মৈথুনের দৈর্ঘ্য)।
১০. “পড়শি যদি আমায় ছুঁতো; যম-যাতনা সকল যেত, দূরে; সে আর লালন একখানে রয়; তবু সহস্র যোজন ফাঁকরে।” (পবিত্র লালন; ১২৯/৪)।
১১. “অনুমানে হয় না সাধন; হাজার মাসে সাঁই অবতরণ; ডাঙ্গাতে হলেরে মরণ; সাঁই বাধবে কী জালে।” (বলন তত্ত্বাবলী; ৩১০)।

এখানে পরিষ্কারভাবে বুঝা যায় যে; মানুষ ও তার প্রভুর মাঝখানের দূরত্ব প্রায় হাজার মাস/ বছর। অর্থাৎ; হাজার শ্বাস। অর্থাৎ; বর্তমান ঘড়িতে প্রায় ৪২ মিনিট। আর মহাত্মা লালন সাঁইজি তো পরিষ্কারভাবে বলেই দিয়েছেন যে; “সে আর লালন একখানে রয়; তবু সহস্র যোজন ফাঁকরে।” অর্থাৎ; মৈথুনে ৪২ মিনিট শিশ্ন সঞ্চালন করতে পারলে নিরাকার পালনকর্তা জল রূপ ধারণ করে সাধকের সঙ্গে দেখা দেয়। সাধুশাস্ত্রে একে বলা হয় সাঁই দর্শন। আর আরবিতে বলা হয় দিদারে ইলাহি (রাসুল দর্শন বা রব দর্শন)। এই সাধনটি ৮, ১২, ২০ ও ৩৬ রাকাত বলা, হওয়া ও করা সাম্প্রদায়িক অন্ধবিশ্বাস। এর মূলে রয়েছে দিদারে ইলাহি। যাকে ইংরেজিতে relief, revival বলা হয়। এই সাধনটিও করতে হয় দেহ পঞ্জিকার প্রহর অনুযায়ী। অন্যথায়; সৌর বা চান্দ্র পঞ্জিকা দ্বারা কোনক্রমেই প্রভুর দর্শন পাওয়া সম্ভব নয়। যেমন; প্রভু বলেছেন; “নিধুয়া পাথারে নেমেছি বন্ধু রে; ধরো বন্ধু আমার কেহ নাই।” এর উত্তরে মরমী কবি রাজ্জাক বলেছেন; “ঘাটে একবার আসি একবার যাই; যাইয়া দেখি শ্যাম ঘাটে নাই।” অন্যদিকে; মরমী কবি দীনহীন বলেছেন; “আজ পাশা খেলবো রে শ্যাম; ও শ্যাম রে তোমার সনে; একেলা পেয়েছি রে শ্যাম এই নিধুবনে।” মরমী কবিগণের এসব উক্তিও প্রমাণ করে যে; মানুষের পালনকর্তা ও সৃষ্টিকর্তা নিরাকার। কিন্তু তারা একটি নির্দিষ্ট সময়ে জল আকার ধারণ করে এবং জল আকারে সাধকের নিকট দর্শন দান করে।

এখানেও দেখা যায়; পুরো আলোচনাটি দেহ পুঞ্জিকা অনুসারে। তাহলে; মুসলমানরা যে তারাবিহ পড়ছে তা কোন কাজে আসবে? এটা পাঠকের বিচার্য। তাই; কোন চাঁদ দ্বারা তারাবিহ, রোজা, ফেতরা, ঈদ, সাহরি ও ইফতার করবেন সিদ্ধান্ত আপনার।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
অনুসরণ করুন:
মিথলজি গবেষক
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!