রাজাপুরে খাল খননের দাবিতে দেড় শতাধিক কৃষকের মানববন্ধন

নিজস্ব সংবাদদাতা
নিজস্ব সংবাদদাতা
2 মিনিটে পড়ুন
ছবি: সাময়িকী

ঝালকাঠি জেলার রাজাপুর উপজেলার মঠবাড়ি ইউনিয়নের পশ্চিম বাদুরতলা গ্রামের ইউসুফ আলী ও সিদ্দিকের বাড়ি এলাকার ভারানি খাল খননের দাবিতে দেড় শতাধিক কৃষকরা মানববন্ধন করেছেন।

শুক্রবার বেলা ১১ টার দিকে ওই এলাকার কোলায় (মাঠ) এ মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন কৃষক মালেক সিকদার, ইউসুফ আলী হাওলাদার, সোহরাফ হাওলাদার, বারেক সিকদার, সুলতান ফকির, মজিবর রহমান হাওলাদার ও মজিবুর রহমান খান প্রমুখ।

বক্তারা জানান, কয়েক বছর ধরে প্রায় ১ কিলোমিটার দীর্ঘ ওই খালটি পলী পড়ে মরে যাওয়ায় বর্তমানে পশ্চিম বাদুরতলা গ্রামের ২টি কোলায় (মাঠ) চরম পানি সংকট দেয়া দিয়েছে। এতে কৃষকরা সঠিক সময়ে বীজতলা করতে পারছেন না এবং অন্যান্য ফসল ও সবজি চাষও ব্যাহত হচ্ছে। বর্তমানে পানি না ওঠায় বীজতলা করতে না পারায় ধান চাষ নিয়ে শঙ্কিত কৃষকরা।

বক্তারা আরও জানান, মঠবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের পেছনের খালটি থেকে ইউসুফ আলী ও সিদ্দিকের বাড়ির মধ্য দিয়ে দক্ষিনে প্রায় ১ কিলোমিটার এ খালটি কোলায় (মাঠ) ভেতরে বয়ে গেছে।

কিন্তু দীর্ঘদিনে খনন না হওয়ায় কৃষি জমির পলি পরে ভরাট হয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। বর্তমানে স্বাভাবিক জোয়ারে পানি প্রবেশ করছে না এবং বর্ষার দিনে পানি নামতে না পারায় জলাবন্ধতার সৃষ্টি হয়।

এ কারনে দুই এলাকার ২শ একরেরও বেশি জমির ২ শতাধিক কৃষকরা বিপাকে পড়েছেন।

কৃষকরা অভিযোগ করেন, ওই এলাকার শাহজাহান ও কালাম হোসেন তাদের জমির কালভার্ট ভরাট করে রেখেছে। এতে পানি ওঠা-নামা করতে পারছে না।

এ অভিযোগের বিষয়ে শাহ জাহান জানান, কেউ কালভার্ট ভরাট করেনি। এমনিতেই তা ভরাট হয়ে গেছে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চামিং তালুকদার জানান, খালটি খনন জরুরি হয়ে পড়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হবে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!