ভূমিকম্প: ১০১ ঘণ্টা পর একই পরিবারের ৬ জনকে জীবিত উদ্ধার

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলের ইস্কেন্দেরুনের ধ্বংসস্তূপ থেকে ১০১ ঘণ্টা পর একই পরিবারের ৬ জনকে বের করেছেন উদ্ধারকর্মীরা। শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) তুর্কি উদ্ধারকর্মী মুরাত বেগুলতের বরাতে মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি এ তথ্য জানায়।

শক্তিশালী ভূমিকম্পে ইস্কেন্দেরুনের ধসে পড়া ভনটির একটি পকেটে ছয় জনকে একসঙ্গে জীবিত পাওয়া যায়। তারা একই পরিবারের সদস্য বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তাদের সন্ধান পাওয়ায় অন্য উদ্ধারকর্মীরাও ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। তাদের নেওয়া হয়েছে হাসপাতালে। শারীরিক অবস্থা বেশ দুর্বল তাদের। যদিও এ বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি তুর্কি কর্তৃপক্ষ।

প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে তুরস্ক-সিরিয়ায় গত সোমবারের ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপে উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। চারদিনে অনেককে জীবিত বের করে আনা গেলেও সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা ক্ষীণ হয়ে আসছে। তবে আশার খবর হচ্ছে, এখনও প্রাণের সন্ধান মিলছে। শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তুরস্ক ও সিরিয়ায় প্রাণহানি ছাড়িয়েছে সাড়ে ২১ হাজার।

তুরস্কের সীমান্তবর্তী দেশ সিরিয়াতেও ধ্বংসস্তূপে উদ্ধারকাজ থেমে নেই। তবে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদির সংকট ও এলাকাটির রাস্তাঘাট ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় উদ্ধারকাজ দ্রুত এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অনেক পুরোনো ভবন ধসে সিরিয়াতেই প্রায় সাড়ে ৩ হাজার লোক মারা গেছেন। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে আহতদের চাপ। তাদের আর্তনাদে ভারী হয়ে উঠেছে হাসপাতালের পরিবেশ।

এমন পরিস্থিতিতে সিরিয়ার আলেপ্পোর ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে আহতদের দেখতে যান প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। প্রেসিডেন্ট কার্যালয় জানিয়েছে, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা প্রথমবার পরিদর্শনে বের হন তিনি। তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী। সূত্র: আল জাজিরা

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!