প্রশংসায় ভাসছেন নিউজিল্যান্ডের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

বিশ্বের নানা দেশের প্রধানমন্ত্রীসহ শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের প্রশংসায় ভাসছেন নিউজিল্যান্ডের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন।

নিউজিল্যান্ডবাসীকে হতবাক করে দিয়ে স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন জেসিন্ডা। তিনি জানিয়েছেন, ফেব্রুয়ারির শুরুতেই পদত্যাগ করবেন; অংশগ্রহণ করবেন না পুনর্নির্বাচনে।

প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডাকে ঘিরে নানা দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক কর্মকর্তাদের প্রশংসা বার্তা নিয়ে আল জাজিরা একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ জেসিন্ডার সুনাম করে লিখেছন, ‘পুরো দুনিয়াকে জেসিন্ডা আরডার্ন দেখিয়ে দিল কীভাবে বুদ্ধিমত্তা ও শক্তির মিশ্রণে দেশকে নেতৃত্ব দেয়া যায়। ও আমার ভালো একজন বন্ধু এবং অনেকের জন্য অনুপ্রেরণা।’

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো আরডার্নের শক্তি এবং সহানুভূতির জন্য প্রশংসা করেছেন।

কয়েক বছর ধরে জেসিন্ডার অংশীদারত্ব এবং বন্ধুত্বের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে ট্রুডো লেখেন, ‘যে পরিবর্তন আপনি দেখিয়েছেন, তা অতুলনীয়। এজন্য আপনাকে এবং আপনার পরিবারের জন্য আমার শুভকামনা, বন্ধু!’

অস্ট্রেলিয়ার অর্থ, নারী ও জনসেবা মন্ত্রী ক্যাটি গেলাগার টুইটার বার্তায় লেখেন, ‘আপনি যা দেখতে পাচ্ছেন না, তা হতে পারবেন না। আমি খুবই আনন্দিত যে এ প্রজন্মের নারীরা দেখতে পেরেছেন জেসিন্ডা আরডার্ন কীভাবে তার সহানুভূতি এবং করুণার সঙ্গে নিউজিল্যান্ডকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।’

অস্ট্রেলিয়ার জলবায়ু পরিবর্তন ও জ্বালানি মন্ত্রী ক্রিস বোয়েন বলেছেন, ‘আরডার্ন তার দেশের সবচেয়ে কঠিনতম দিনে নেতৃত্ব দিয়েছেন।’

এর আগে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়, পদত্যাগের ঘোষণা দেয়ার সময় কান্না চেপে রেখে জেসিন্ডা বলেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কঠিন সাড়ে পাঁচ বছর পার করেছেন। তিনিও মানুষ; তার সময় এসেছে সরে দাঁড়ানোর।

জেসিন্ডা পদত্যাগের ঘোষণা দেয়ায় তার দল লেবার পার্টি নতুন নেতা নির্বাচনে ভোট করবে রোববার। পরবর্তী সাধারণ নির্বাচনের আগ পর্যন্ত নির্বাচিত নেতাই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

লেবার পার্টির নেতা হিসেবে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পদে থাকবেন জেসিন্ডা। নিউজিল্যান্ডে সাধারণ নির্বাচন হবে ১৪ অক্টোবর।

জেসিন্ডা আরডার্ন তার করোনা মহামারীকালীন পরিচালনার জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক মহলজুড়ে প্রশংসা জিতেছিলেন, যার জন্য নিউজিল্যান্ড বিশ্বব্যাপী কিছু কঠোর পদক্ষেপের মুখোমুখি হয়েছে ঠিক তবে তা মৃত্যুর সংখ্যাও কমিয়েছে অনেক।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!