সোমালিল্যান্ডে বিক্ষোভকারী-নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষে নিহত ২০

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
1 মিনিটে পড়ুন
সোমালিয়ার সেনাবাহিনী । ফাইল ছবি এপি

সোমালিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া অঞ্চল সোমালিল্যান্ডে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর কয়েকদিনের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছেন সরকারি হাসপাতালের এক চিকিৎসক।

সোমালিল্যান্ডের পূর্ব অংশে অবস্থিত লাসকানুদে এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের লড়াই চলছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

লাসকানুদ সুল অঞ্চলের প্রশাসনিক রাজধানী। অঞ্চলটি নিয়ে সোমালিল্যান্ড ও পার্শ্ববর্তী পুন্টল্যান্ডের মধ্যে বিরোধ আছে। পুন্টল্যান্ড সোমালিয়ার একটি আধা-স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল।

বিক্ষোভকারীরা শহরটির নিয়ন্ত্রণ পুন্টল্যান্ডের হাতে ছেড়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছে। তারা বলছে, সোমালিল্যান্ডের নিরাপত্তা বাহিনী শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যর্থ হয়েছে।

সরকারি লাসকানুদ হাসপাতালের চিকিৎসক মোহাম্মদ ফারাহ জানান, কয়েকদিনের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন নিহত ও কয়েক ডজন আহত হয়েছে। হাসপাতালে নিহত অনেকের লাশ দেখার কথাও জানিয়েছেন তিনি।

এ বিষয়ে রয়টার্স সোমালিল্যান্ড পুলিশের মুখপাত্রের মন্তব্য চাইলেও তাৎক্ষণিকভাবে তার দিক থেকে সাড়া পাওয়া যায়নি।

পুন্টল্যান্ডের ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ এলমি ওসমান কারাশ সহিংসতার জন্য সোমালিল্যান্ডের নিরাপত্তা বাহিনীকে দুষছেন।

সোমালিল্যান্ডের তথ্যমন্ত্রী সালিবান আলি কুরে শনিবার আন্দোলনকারীদের প্রতি বিক্ষোভ বন্ধ করে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছিলেন।

সোমালিল্যান্ড ১৯৯১ সালে সোমালিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে এখন পর্যন্ত খুব বেশি দেশের স্বীকৃতি পায়নি। অঞ্চলটি তুলনামূলক শান্তিপূর্ণ, অন্যদিকে সোমালিয়া গত তিন দশক ধরে গৃহযুদ্ধে বিপর্যস্ত।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!