করোনা: বাংলাদেশে হু হু করে বাড়ছে, শনাক্তের হার ৫.৭৬ শতাংশ

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের

২৪ ঘণ্টায় বাংলাদেশে আরও ৩৫৭ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকাতেই আক্রান্ত হয়েছেন ৩২৮ জন। এ পর্যন্ত মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ৫৪ হাজার ৯৯৪ জনে। শনাক্তের হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশে। এক দিনের ব্যবধানে শনাক্তের সংখ্যা ও হার দুটোই বেড়েছে।

এ সময়ের মধ্যে করোনায় কারো মৃত্যু হয়নি। ফলে মোট মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৯ হাজার ১৩১ জন অপরিবর্তিত আছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বেশ কয়েক মাস ধরে দেশে করোনা শনাক্তের হার ছিল ১-এর নিচে। দুই সপ্তাহ ধরে এটি বাড়ছে আশঙ্কাজনক হারে। গত সপ্তাহে ১ থেকে ২-এর মধ্যে থাকলেও সবশেষ ২-৩ দিনে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে শনাক্তের হার। গতকাল ছিল ৩-এর ঘরে, আজ এটি পেরিয়ে গেল ৫-এর ঘর। বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন সময় বলে আসছেন করোনা শনাক্তের হার ৫-এর নিচে থাকলে সেটাকে ‘নিরাপদ’ সীমা বলা যায়। এর ভিত্তিতেই করোনা প্রতিরোধে বিধি-নিষেধ কতটা কী দেওয়া দরকার তা ঠিক করা হয়।

বৃহস্পতিবারের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ১১৪ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৫ হাজার ৬১৮ জন।

২৪ ঘণ্টায় ৬ হাজার ২২৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৬ হাজার ২০০টি নমুনা। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

২০২০ সালের ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দুদিন সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!