করোনাঃ দেশে টানা ১৫ দিন মৃত্যুশূন্য, ২৪ ঘন্টায় শনাক্ত ৪

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এখন নিম্নমুখী। এ অবস্থার মধ্যে টানা ১৫ দিনের মতো বাংলাদেশ করোনায় মৃত্যুশূন্য থাকল। দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর পর এটাই মৃত্যুশূন্য থাকার সর্বোচ্চ রেকর্ড। গত এক দিনে করোনায় কারও মৃত্যু না হওয়ায় মৃতের সংখ্যা ২৯ হাজার ১২৭ জনই থাকল।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্তের সংখ্যা নেমে এসেছে পাঁচের নিচে। গত এক দিনে শনাক্ত হয়েছেন ৪ জন। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ০.১৮ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ২২২টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষায় শনাক্ত হন ৪ জন। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্ত হলেন ১৯ লাখ ৫২ হাজার ৪৭ জন, যাতে মোট শনাক্তের হার ১৩.৯৫ শতাংশ।

করোনায় এ পর্যন্ত মৃত পুরুষের সংখ্যা ১৮ হাজার ৫৯৪ ও নারীর সংখ্যা ১০ হাজার ৫৩৩ জন।

এছাড়া এক থেকে ১০ বছর বয়সী মারা গেছে ৮৮ জন, ১১ থেকে ২০ বছর বয়সী মারা গেছে ১৯৮ জন, ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সী ৬৮৯ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের ১ হাজার ৭১৭ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী ৩ হাজার ৪২৬ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সী ৬ হাজার ৭৮৫ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছর বয়সী ৯ হাজার ৫ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছর বয়সী ৫ হাজার ১০৪ জন, ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সী ১ হাজার ৭০৭ জন, ৯১ থেকে ১০০ বছর বয়সী ৩৭১ জন ও শতবর্ষী ৩৭ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনায়।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৫২ জন। তাদের নিয়ে দেশে মোট সুস্থ হয়ে উঠলেন ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ৫৩১ জন।

দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু ছিল ৬৪ জনের।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!