এক জাহাজেই আসছে ২ কোটি ২৯ লাখ লিটারের বেশি সয়াবিন তেল

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য ভারত গুরুত্বপূর্ণ। ফাইল ছবি

চট্টগ্রাম বন্দরে ২ কোটি ২৯ লাখ লিটার সয়াবিন তেল নিয়ে গত বৃহস্পতিবার পৌঁছেছে একটি জাহাজ। সোমবার (২ মে) সকালে চট্টগ্রাম বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে জাহাজ থেকে এখন পুরোদমে তেল খালাস চলছে।

জানা গেছে, এমভি ওরিয়েন্ট চ্যালেঞ্জ জাহাজটিতে এই সয়াবিন তেল আমদানি করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ, সিটি গ্রুপ, বাংলাদেশ এডিবল অয়েল লিমিটেড ও সেনা কল্যাণ এডিবল অয়েল লিমিটেড।

দেশে অপরিশোধিত আকারে সয়াবিন তেল আমদানি হয়। আবার আমদানি করা বীজ মাড়াই করে সয়াবিন তেল পাওয়া যায়। গত অর্থবছরের হিসাবে, অপরিশোধিত আকারে প্রতি মাসে গড়ে আমদানি হয় ৬৫ হাজার টন। এ হিসাবে ২ কোটি ২৯ লাখ টন সয়াবিন তেল দিয়ে অন্তত ১০ দিনের চাহিদা পূরণ সম্ভব।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পরে বিশ্ববাজারে সয়াবিনের দামে অস্থিরতা শুরু হয়। আর্জেন্টিনা রপ্তানি সীমিত করার ঘোষণা এবং ইন্দোনেশিয়া পাম তেল রপ্তানি বন্ধের ঘোষণার পর দাম বাড়ার নতুন নতুন রেকর্ড হয়। দেশেও দাম না পেয়ে আমদানি কমিয়ে দেন ব্যবসায়ীরা। আবার ঈদের পরে দাম বাড়বে, এমন চিন্তা থেকে মজুতের প্রবণতাও শুরু হয়। তাতে সয়াবিন তেলের সংকট তৈরি হয়।

চট্টগ্রাম বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক জানান, জাহাজটিতে আমদানি করা সয়াবিন তেল খালাস প্রায় শেষ পর্যায়ে। খালাস শেষে সোমবার (২ মে) বন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

তিনি আরও জানান, তেল আমদানির পর প্রথমে পতেঙ্গা এলাকায় কাস্টমস বন্ডেন্ড ট্যাংক টার্মিনালে রাখা হয়। আর শুল্ককর পরিশোধের পর ট্যাংক টার্মিনাল থেকে খালাস করে কারখানায় নিয়ে পরিশোধন করে কোম্পানিগুলো। বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় কারখানাগুলো নিয়মিতই এখন ট্যাংক টার্মিনাল থেকে খালাস করে কারখানায় নিয়ে পরিশোধন করছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!