শিমুলিয়া ঘাটে ঘরমুখো মানুষের ঢল

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে দক্ষিণবঙ্গগামী মানুষের ঢল নেমেছে। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গতকাল বিকেল থেকেই দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের চাপ বাড়ে মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ঘাটে, যা আজও অব্যাহত আছে।

শুক্রবার সকাল থেকেই চারটি ফেরি ঘাটসহ লঞ্চ ও স্পিডবোট ঘাটে যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। পাশাপাশি পদ্মাপারের অপেক্ষায় আছে কয়েক শ প্রাইভেটকার ও হালকা যানবাহন।

জানা গেছে, শুক্রবার (২৯ এপ্রিল) ভোর থেকেই হাজার হাজার যাত্রী ঘাট এলাকায় ভিড় করেন। কেউবা গাড়িতে করে আবার কেউবা অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে করে ঢাকা থেকে ঘাট এলাকায় পৌঁছেন। এছাড়া নদী পারের অপেক্ষায় থাকা গাড়ির লম্বা সারি তো আছেই। ঘাটে একটি ফেরি ভেড়ামাত্রই তাতে হুমড়ি খেয়ে উঠছেন মানুষ। যে কারণে একটি ফেরিতে যত গাড়ি নেওয়া যেত তত গাড়ি নিতে না পারায় ঘাট শিমুলিয়া থেকে বাংলাবাজারমুখী গাড়ির সারি দীর্ঘ হচ্ছে। যাত্রীদের ভিড়ে প্রতিটি ফেরিতে তিল ধারণের জায়গা নেই। গাদাগাদি করেই গ্রামের পানে ছুটছেন মানুষ।

গতকাল দুপুর পর্যন্তও দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের প্রবেশের নৌরুটটিতে যাত্রীদের ভিড় কম ছিল। কিন্তু বিকেল গড়ার সঙ্গে সঙ্গেই যানবাহন ও মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে নৌরুটটিতে। গতকাল থেকে দীর্ঘ ছুটি শুরু হওয়ায় এই রুটে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ‘আসল ভিড়’ শুরু হয়, যা আজও অব্যাহত আছে।

জানা যায়, শিমুলিয়া-বাংলাবাজার-মাঝিকান্দি নৌপথে ছোট বড় মিলিয়ে ১০টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। পাশাপাশি রয়েছে ৮৫টি লঞ্চ, ১৫২টি স্পিডবোট ও ৮টি ট্রলার।

অতিরিক্ত যাত্রী বহন করায় এ পর্যন্ত নৌরুটের তিনটি স্পিডবোট চলাচল স্থগিত করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি তিন দিনের জন্য ও অন্য দুটি একদিনের জন্য চলাচল স্থগিত করা হয়।

বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. শফিকুল ইসলাম জানান, ঈদকে কেন্দ্র করে গতকালের তুলনায় আজ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ঘরমুখো মানুষের উপস্থিতি কয়েকগুণ বেড়েছে। মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে আপ্রাণ চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!