কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠের বিষয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

রাজধানীর কলাবাগানের তেঁতুলতলা মাঠে থানা হবে কি না- এ বিষয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। সোমবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে তেজগাঁও সরকারি বিজ্ঞান কলেজে একটি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

তেঁতুলতলা মাঠে থানা ভবন নির্মাণের প্রসঙ্গ এনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সময়ে যেখানে খেলাধুলা করতাম সেই অবস্থাটা এখন আর নেই। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য আমরা কষ্ট বোধ করি। মূল কারণ আমাদের নগরায়ন, আমাদের জায়গা কম।’

তিনি বলেন, ‘কলাবাগান প্রসঙ্গ যখন আসে, আমরা যাই কিছু বলি, গুরুত্বের দিক দিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটা বড় দায়িত্ব থাকে। আমরা যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে ব্যর্থ হই তাহলে সবকিছু মুখ থুবড়ে পড়বে। কলাবাগান থানা ভবন দীর্ঘদিনের একটি প্রচেষ্টা। ভাড়া ভবনে থানা পরিচালনা হচ্ছে।’

জেলা প্রশাসক জায়গাটিকে ‘খাসজমি’ হিসেবে চিহ্নিত করে কলাবাগান থানাকে বরাদ্দ দিয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, ‘সব প্রক্রিয়া শেষে যখন ভবন নির্মাণ করতে যায় তখন খেলার মাঠের দাবিতে…। আমাদের মেয়র বলেছেন, এই জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সরিয়ে দিতে। আমরা মনে করি খেলার মাঠে বাচ্চারা খেলাধুলা করবে এটাই স্বাভাবিক এবং খেলার মাঠ যেন থাকে সেজন্য আমরা মনে করি খেলার মাঠের ব্যবস্থা করতে হবে। মেয়রকে বলেছি, সবাইকে বলেছি বিকল্প একটা খোঁজার জন্য। এটা আমরা পরবর্তী সময়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবো কী করা যায়।’

এসময় মাঠটি রক্ষায় আন্দোলনকারী সৈয়দা রত্না ও তার ছেলেকে আটকের বিষয়ে জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘যতটুকু জেনেছি, তারা লাইভ ভিডিওতে এসে অনেক কিছু প্রচার করছিল, সেগুলো নাকি একটু অসঙ্গতিপূর্ণ। সেজন্য বারবার নিবৃত করার পরও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যখন থামাতে পারেনি, তখন তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য থানায় নিয়েছিল। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।’

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!