বরিশালে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত ১

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
৭ জন নিহত হয়েছেন। প্রতীকী ছবি

বহু বছর ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছিল দুই পক্ষের মধ্যে। এবার প্রতিশোধ নিতে প্রতিপক্ষের বাড়িতে গিয়ে এক ভাইকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা এবং অপর দুই ভাইকে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়েছে। মঙ্গলবার মধ্যরাতে বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার সোনাপুরা গ্রামে রবিউল ইসলাম রনি মোল্লার (৩০) বাড়িতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

হামলায় খুন হওয়া রবিউল ইসলাম রনি মোল্লার বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়নের সোনাপুর গ্রামে। তার বাবার নাম ইয়াসিন মোল্লা। গুরুতর আহত তার দুই ভাই শহিদুল ইসলাম সোহেল (২৫) ও তৌহিদুল ইসলাম তৌকির ২২) বরিশাল শের ই বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাদের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।

হামলার নেতৃত্বে স্থানীয় ৩নম্বর ওয়ার্ডের জহিরুল ইসলাম মামুন মেম্বর ওরফে হাতকাটা মামুন ছিলো বলে নিহতের স্বজনরা অভিযোগ করেছেন।

বাকেরগঞ্জ থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলাউদ্দিন মিলন বুধবার দুপুর ১২টায় সমকালকে জানিয়েছেন, ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করতে ইতোমেধ্যে কাজও শুরু করেছে পুলিশ। পাশাপাশি মামলার প্রস্তুতি চলছে।

নিহত রনি মোল্লার স্বজনদের অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে স্থানীয় মামুন মেম্বার ওরেফে হাতকাটা মামুন ১৫-২০ জনের সন্ত্রাসী দল নিয়ে বাড়িতে ঢুকে রনি ও তার অপর দুই ভাই সোহেল ও তৌকিরকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে। স্বজনদের দাবি, মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় হাতকাটা মামুন বাহিনী হামলা চালায়। রাতেই আহতদের শেবাচিম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

রাত সাড়ে তিনটার দিকে রনি মারা যান। তার দুই ভাইয়ের অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন শেবাচিম হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. রেজাউল করিম।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!