প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে আত্মহত্যা

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
প্রতীকি ছবি

রাজধানীর গুলশানে একটি বাসা থেকে জান্নাতুল নওরিন এশা (২২) নামের এক তরুণীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। জান্নাতুলের মায়ের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, প্রেমিককে ভিডিও কলে রেখে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।

পুলিশ বলছে, এশা খুলনার এক সময়ের কুখ্যাত খুনি এরশাদ শিকদারের মেয়ে। ২০০৪ সালে হত্যা মামলায় এরশাদ শিকদারের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। জান্নাতুল নওরিন এশা’র মা সানজিদা নাহার এরশাদ শিকদারের দ্বিতীয় স্ত্রী।

পুলিশ জানায়, শুক্রবার (৪ মার্চ) ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে গুলশানের সুবাস্তু টাওয়ারের নবম তলার একটি বাসা থেকে জান্নাতুলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।

সানজিদা নাহার অভিযোগ করেন, প্লাবন ঘোষ নামের এক ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল জান্নাতুলের। বৃহস্পতিবার রাত নয়টার দিকে প্লাবনের সঙ্গে দেখা করতে বাসা থেকে বের হয় জান্নাতুল। পরে জান্নাতুলকে বাসার নিচে নামিয়ে দিয়ে যায় প্লাবন। এ সময় দুজনের মধ্যে ঝগড়া ও হাতাহাতি হয়। বাসায় ফিরে এসে জান্নাতুল নিজের ঘরের দরজা বন্ধ করে দেয়।

জান্নাতুলের মা বলেন, “সকালে মেয়ের কক্ষের দরজায় ধাক্কা দিয়ে সাড়া পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে নিরাপত্তাকর্মীর সহযোগিতায় দরজা ভেঙে দেখা যায় ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়েছে জান্নাতুল। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।”

সংবাদ মাধ্যম প্রথম আলোকে সানজিদা নাহার জানান, প্লাবনকে ভিডিও কলে রেখে আত্মহত্যা করেছে জান্নাতুল। মেয়ের কক্ষের দরজা বন্ধ থাকলেও তিনি বিষয়টি কীভাবে নিশ্চিত হলেন জানতে চাইলে কিছু বলতে পারেননি।

ঢামেক পুলিশ ক্যাম্পের পুলিশ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!