কক্সবাজারে পর্যটককে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি আশিক রিমান্ডে

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

স্বামী-সন্তানকে জিম্মি করে কক্সবাজারে পর্যটক নারীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের’ মামলায় গ্রেপ্তার প্রধান আসামি আশিকুল ইসলাম আশিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আবুল মনসুর ছিদ্দিকীর আদালত মঙ্গলবার এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে গতকাল সোমবার দুপুরে আশিকের সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে ট্যুরিস্ট পুলিশ। পরে আদালত শুনানির জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।

গত বছরের ২২ ডিসেম্বর স্বামী-সন্তানকে জিম্মি ও হত্যার ভয় দেখিয়ে এক নারী পর্যটককে দল বেঁধে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ পেয়ে সেদিন রাত দেড়টার দিকে কক্সবাজারের কলাতলীর ‘জিয়া গেস্ট ইন’ নামে একটি হোটেল থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করে র‌্যাব-১৫।

ঘটনার পরদিন ওই নারীর স্বামী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখ করার পাশাপাশি অজ্ঞাত পরিচয় আরও তিন জনসহ মোট সাতজনকে আসামি করে কক্সবাজার সদর থানায় নারী নির্যাতন আইনে মামলা করেন।

মামলায় নাম উল্লেখ করা চার আসামি হলেন কক্সবাজার শহরের মধ্যম বাহারছড়া এলাকার আশিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ শফি ওরফে ইসরাফিল হুদা জয় ওরফে জয়া, মেহেদী হাসান বাবু ও জিয়া গেস্ট ইন হোটেলের ম্যানেজার রিয়াজ উদ্দিন ছোটন।

গত ২৬ ডিসেম্বর রাতে মাদারীপুর থেকে আত্মগোপন অবস্থায় আশিককে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব।

গ্রেপ্তারের পর র‌্যাব কর্মকর্তারা দাবি করেছিলেন, চাঁদা ‘না দেওয়ার’ কারণে কক্সবাজারে ওই নারী পর্যটককে ধর্ষণ করার কথা আশিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন।

আইনগত প্রক্রিয়া শেষে গতকাল সকালে আশিককে ঢাকা থেকে কক্সবাজার কারাগারে নেওয়া হয়। আশিক কক্সবাজার শহরের বাহারছড়া এলাকার বাসিন্দা মৃত আব্দুল করিমের ছেলে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!