বাংলাদেশে ফাইভজির যাত্রা শুরু

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

বাংলাদেশে মোবাইল ফোন সেবার পঞ্চম প্রজন্মের (ফাইভজি) যাত্রা শুরু হলো। মোবাইল ফোন প্রযুক্তির অত্যাধুনিক এই সুবিধা বাংলাদেশে পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছে টেলিটক বাংলাদেশ। রবিবার রাতে রাজধানীর রেডিসন হোটেলে ‘নিউ ইরা উইথ ৫ জি’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পরীক্ষামূলকভাবে এ সেবা চালু করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে পরীক্ষামূলক ফাইভজি সেবা উন্মোচন করেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিওবার্তার মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানান।

প্রাথমিকভাবে হুয়াওয়ে ও নোকিয়ার সহযোগিতায় ছয়টি সাইটে ফাইভজি নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়। সাইটগুলো হলো বাংলাদেশ সচিবালয়, জাতীয় সংসদ ভবন এলাকা, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বঙ্গবন্ধু স্মৃতিসৌধ, সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিস্থল।

পরে জেলা পর্যায়ে ফাইভজি নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করা হবে। আগামী বছরের মধ্যে টেলিটকের ২০০টি সাইটে ফাইভজি নিশ্চিত করার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ কে এম রহমতুল্লাহ।

ফাইভজি সাপোর্টেড স্মার্টফোনের মাধ্যমে ফাইভজি সেবা ব্যবহার করা যাবে। এক্ষেত্রে গ্রাহকদের সিম পরিবর্তন করতে হবে না। অনুষ্ঠানে অতিথিরা ফাইভজি প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারনেট গতি, অতি স্বল্প ল্যাটেন্সি, ভার্চুয়াল বা অগমেন্টেড রিয়েলিটি সার্ভিসগুলোর ওপর অভিজ্ঞতা নেন। ফোরজি সেবার তুলনায় ফাইভজির গতি প্রায় ২০ গুণ বাড়বে এবং ল্যাটেন্সি ১০ ভাগের ১ ভাগে কমে আসবে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!