নটরডেম কলেজের ছাত্র নাঈমের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন
আন্দোলনের ফাইল ছবি

রাজধানীর গুলিস্তানে সিটি করপোরেশনের ময়লার গাড়ির ধাক্কায় নটরডেম কলেজের ছাত্র নাঈম হাসানের মৃত্যুর ঘটনায় দ্বিতীয় দিনেও সড়কে নেমে বিক্ষোভ করছেন রাজধানীর বিভিন্ন কলেজের শিক্ষার্থীরা।

বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার পর রাজধানীর গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করেন। নটরডেম কলেজসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এতে অংশ নেন। রাজধানীর তেজগাঁও ও উত্তরায়ও শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।

এ সময় শিক্ষার্থীদের ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাইরে’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা গেছে।

আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘সড়কে বেপোরোয়াভাবে গাড়ি চালোনোর কারণে প্রতিদিন আমাদের কোনো না কোনো শিক্ষার্থী মারা যাচ্ছেন। সুষ্ঠু বিচার না হওয়ায় সড়ক দুর্ঘটনা বন্ধ হচ্ছে না।’ নিরাপদ সড়কের পাশাপাশি প্রতিটি ড্রাইভার হেলপারের ডোপ টেস্টের মাধ্যমে লাইসেন্স দেওয়ার দাবি জানান তারা।

গতকাল বুধবার (২৪ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর গুলিস্তানে সিটি করপোরেশনের ময়লাবাহী গাড়ির ধাক্কায় নটরডেম কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নাঈম হাসান (১৭) নিহত হন। এর প্রতিবাদে বুধবার বিকাল তিনটা থেকে মতিঝিলের শাপলা চত্বর ও এর আশপাশের সড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।

এ ঘটনা তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)। মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস নাঈমের বাবা-মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাদের সান্ত্বনা দিয়েছেন।

এদিকে শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় গাড়িচালকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন নিহতের বাবা শাহ আলম। চালক নাম রাসেল খানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।আজ তাকে আদালতে তুলে রিমান্ড চাইবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!