বাংলাদেশে চলতি অর্থ বছরে বেড়েছে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর কার্যাবলি সম্পর্কিত বার্ষিক প্রতিবেদনে জানা গেছে, গত অর্থবছরের তুলনায় ২০২০-২১ চলতি অর্থবছরের ৩০ জনু পর্যন্ত বাংলাদেশে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের হার বেড়েছে। আগের অর্থবছরের তুলনায় এ অর্থবছরে এ সংক্রান্ত মামলা বেশি হয়েছে। তবে সার্বিকভাবে দেখা গেছে, এ সময়ে মামলার পরিমাণ কমেছে ৯১ হাজারের বেশি।

সোমবার (২২ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই প্রতিবেদন উত্থাপন করা হয়।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ের মন্ত্রিসভা কক্ষে অনুষ্ঠিত ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।

ব্রিফিংয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদনের উল্লেখযোগ্য তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘গত অর্থবছরে মোট মামলার সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। চলতি অর্থবছরের শেষে এসে দেখা যায়, ৫ লাখ ৬৯ হাজার ৩৬২টি মামলা হয়েছে। মামলা কমেছে প্রায় ৯১ হাজার।’

প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘গত অর্থবছরে ডাকাতির মামলা ছিল ৩৩৬টি, এ বছরে ৩২১টি; কমেছে ১৫টি। রাহাজানির মামলা ছিল ৯১৯টি, এ বছরে বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৪৮টি। অস্ত্র আইনে মামলা ছিল ২ হাজার ১৬৭টি, এ বছর ১ হাজার ৭৪৭টি। খুনের মামলা ছিল ৩ হাজার ৪৮৫টি, এ বছরে ৩ হাজার ৪৫৮টি।’

সাংবাদিকরা জানতে চাইলে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‌‘গত অর্থবছরে ধর্ষণ মামলা ছিল ৫ হাজার ৮৪২টি, এ বছরে ৭ হাজার ২২২টি। নারী নির্যাতনের মামলা ছিল ১২ হাজার ৬৬০টি, এবার বেড়ে হয়েছে ১৪ হাজার ৫৬৭টি। গত অর্থবছরে এর আগের বছরের চেয়ে ধর্ষণের ঘটনা বেড়েছে ১ হাজার ৩৮০টি এবং নারী নির্যাতন বেড়েছে ১ হাজার ৯৭টি।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘৩০ জুন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির রিপোর্ট আমাদের কাছে এসেছে।’

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!