আলো অন্ধকারে যাই (পর্ব ১৫)

গৌতম রায়
গৌতম রায়
10 মিনিটে পড়ুন
ছবি প্রতীকী

শিক্ষক তারকা – ২

আমার দেখা সর্বশ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক – জনাব মোস্তাফিজুর রহমান। সাতক্ষীরার মানুষ জনাব মোস্তাফিজুর রহমান ছিলেন মাগুরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বর্ণযুগের শেষ আদর্শবাদী ও সফল প্রতিষ্ঠান প্রধান। তিনিও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজিতে এমএ ছিলেন। স্যুট-প্যান্ট, ও পায়জামা পাঞ্জাবি দুই বেশেই দেখেছি স্যারকে। মাথায় একটা কিস্তি টুপি পরতেন শীতকালে। দুপুরে টিফিন বিরতিতে ছাত্র-সহকর্মীদের সাথে এক কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তেন। এসেম্বলিতে কোনোদিন অনুপস্থিত থেকেছেন এমনটি মনে পড়ে না।

একবার আমাদের থেকে তিন বছরের সিনিয়র ভীষণ মেধাবী ও ভালো ছাত্র অসিত দা (পুরা নাম সম্ভবত অসিত কুমার দাশ, মাগুরাতে সে সময়ে খুবই বিখ্যাত পোশাকের কারিগর সমীর দার ছোট ভাই) যশোর বোর্ডে সপ্তম স্ট্যান্ড করেন। স্কুলের প্রথা অনুযায়ী পরের দিন এসেম্বলিতে এসএসসি পাশ করা বড় ভাইদের আমন্ত্রণ জানানো হলো। যশোর বোর্ডের বিজ্ঞান বিভাগে সম্মিলিত মেধা তালিকায় অসিত দা সপ্তম এবং স্মৃতি আমাকে বিভ্রান্ত না করলে নিতাই দা (বর্তমানে জাতীয় ইউরোলজি ইনস্টিটিউটের পরিচালক) নবম স্ট্যান্ড করেন। একই ব্যাচের দু’জন ছাত্রের বোর্ডের মেধা তালিকায় এরকম সম্মানজনক অবস্থান অবশ্যই স্কুলের জন্যে অত্যন্ত গর্বের। বেশ ক’জন ছাত্র স্টার মার্কস পেয়েছিলো, প্রথম শ্রেণী পেয়েছিল বেশিরভাগ ছাত্র। কোনো তৃতীয় বিভাগ নেই। বাদবাকি সকলেই দ্বিতীয় বিভাগ। কোনও ছাত্রের অকৃতকার্য হবার ইতিহাস মাগুরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে বিলুপ্ত বিষয় তখন। স্ট্যান্ড করা বা ষ্টার মার্ক্স্ পাওয়া সেসময় খুব গর্বের ছিল এজন্যেই যে ফলাফলের ভিত্তিতে একটি বোর্ডের সর্বোচ্চ বিশ জনের অবস্থানকে বোঝাতো স্ট্যান্ড করা। আর যারা পঁচাত্তর শতাংশের বেশি নম্বর পেয়ে প্রথম বিভাগ অর্জন করতো তারা ষ্টার মার্ক্স্ পেয়েছে বলে সম্মানিত হতো।  

শিক্ষার্থীদের এই সাফল্যে প্রধান শিক্ষক একটি নাতিদীর্ঘ অভিনন্দন-বক্তৃতা দিলেন। ধন্যবাদ দিলেন শিক্ষকদের। অন্যান্য শ্রেণির ছাত্রদের এই উদাহরণ দেখে পড়াশোনায় ঠিকঠাক মনোনিবেশ করতে পরামর্শ দিলেন। আর সব শেষে অসিত দা’কে ডেকে নিলেন নিজের কাছে। তাকে বুকে টেনে নিয়ে অশ্রসিক্ত হলেন। অসিত দা শুধু ভালো ছাত্রই ছিলেন না; অসিত দা অত্যন্ত বিনয়ী একজন মানুষ ছিলেন। তিনি কষ্ট করে পড়ালেখা চালিয়েছেন, ঠিকমতো বেতনের টাকাটা দেয়াও তার জন্যে দুঃসাধ্য ছিলো। তাঁর বাবা একটি ছোট চাকরী শেষে অবসরে গিয়েছিলেন। তবে বরাবরই সে বিনা বেতনে ও স্কলারশিপ পেয়ে পড়েছেন। অসিত দার এই সাফল্যের অনুপ্রেরণা ছিলেন প্রধান শিক্ষক। তাই অসিতের সাফল্য যেন তার নিজের সাফল্য হয়েই ধরা দিয়েছিলো।

এই আবেগের পিছনে হয়তো আরেকটি কারণ ছিল। তাঁর নিজের সন্তানটিও (খুশি আপা) অসিত দার ব্যাচমেট ছিল। মেধাবী, স্মার্ট খুশি আপা মাগুরা সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে বরাবর প্রথম হওয়া ছাত্রী। গার্লস গাইড গ্রুপের ক্যাপ্টেন, জুনিয়র রেড ক্রস বালিকা বিদ্যালয় ইউনিটের টিম লিডার। পরীক্ষার মাত্র ক’দিন আগে হৃদয়ঘটিত ব্যাপারে বাধা পেয়ে বিষপানে আত্মহত্যা করেন খুশি আপা। অথচ বেঁচে থাকলে স্যারের নিজ কন্যাটিও হয়তো বোর্ডের মেধা তালিকাতে স্থান পেতেন, নিদেনপক্ষে ষ্টার মার্কসসহ প্রথম বিভাগ। এই স্মৃতি নিশ্চয় স্যারকে তাড়া করেছিল আর তাই তিনি অসিতকে জড়িয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন, আর সেই কান্না ছুঁয়ে যায় ছাত্র, শিক্ষক, কর্মচারী সকলকে।

মোস্তাফিজ স্যার বড়দের ক্লাসে ইংরেজি পড়াতেন মাঝে মাঝে সময় পেলেই। ইংরেজির শিক্ষক হিসেবেও সবাই তাকে সমীহ করে চলতেন। প্রখর ব্যক্তিত্ব আর শৃঙ্খলাবোধ তাঁকে শিক্ষার্থীদের কাছে বিপুল শ্রদ্ধার আসনে বসাতে পেরেছিলো যা আজও পর্যন্ত অটুট। 

মনে আছে, অষ্টম শ্রেণিতে দু’চারদিন ইউনিফর্ম না পরে যাবার বিষয়টি স্যারের নজর এড়ায়নি। একদিন মুখোমুখি পড়ে গেলে আমাকে ডেকে শুধু বললেন, আমার বাবাকে যেন আমি জানাই যে স্কুল ড্রেসটা পুরোনো হয়ে গেছে বলে হেড স্যার এক সেট নতুন স্কুল ড্রেস কিনে দিতে বলেছেন। আর সেটি যদি আমার বলতে লজ্জা লাগে তাহলে তিনি নিজেই বাসায় ফেরার পথে আমার বাবার চেম্বারে গিয়ে নতুন এক সেট স্কুল ড্রেস বানিয়ে দিতে বলবেন। আমার ঘাড়ে কয়টা মাথা যে আমি তার পর আর স্কুল ড্রেস না পরে স্কুলে যাবো!  

আরেকদিনের কথা মনে পড়ছে। ঝুম বৃষ্টি। টিফিন টাইমে বাসায় গিয়েছিলাম। তাড়াহুড়ো করে গেলে ওই সময়ের মাঝেই গিয়ে আবার ফিরে আসা যেতো। ফেরার পর অর্ধেক রাস্তা আসতেই বৃষ্টি। যেকোনো একটা আশপাশের দোকানে আশ্রয় নিলেই হতো কিন্তু তা না করে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে স্কুলে আসি আমি আর সম্ভবত তাপস (এখন ময়মনসিংহ জেলা স্কুলের চারু ও কারুকলা শিক্ষক) বা অন্য কোনো বন্ধু। স্কুলে আসতে আসতে একেবারে কাক ভেজা। ক্লাসে ঢুকতে গেলে শ্রেণি শিক্ষক পাঠিয়ে দেন হেড স্যারের কাছে। স্যারের সাথে আমাদের কথোপকথনটি এরকম –  

– কোথায় গিয়েছিলে?  

– স্যার, বাসায়। ফেরার পথে ভিজে গিয়েছি বৃষ্টিতে।

– আশপাশে কোথাও দাড়াওনি কেনো বৃষ্টি না থামা পর্যন্ত?

– স্যার, ক্লাসে আসতে দেরি হবে ভেবে চলে এসেছি। 

কঠোর চোখে তাকিয়ে বললেন, এটি আসল কারণ নয়। তোমরা এটা করেছো স্কুল ফাঁকি দেবার জন্যে। ভেবেছো এভাবে ভিজে-পুড়ে এলে তোমাদেরকে আমি ছুটি দিয়ে দেবো কিন্তু সেটি হবে না। যেহেতু তোমরা নিজেরা ইচ্ছে করে ভিজেছো, তাই আজ তোমাদের এই ভেজা কাপড়েই ক্লাস করতে হবে। তবে ঠান্ডা বসে গিয়ে যাতে জ্বর না আসে সেজন্যে তোমাদের শেষ দুই পিরিয়ড করতে হবে না। জীবনে আর দ্বিতীয়বার এই কম্মটি করার সাহস হয়নি। মোস্তাফিজ স্যারের বিদায়ের পর স্কুলের কী হাল হয়েছিল সেটি লিখবো আগামী পর্বে। 

এখানে একটি বিষয় আমি আরেকটু ফোকাস করতে চাই – স্কুলের সাফল্য। প্রশ্নের অবকাশ নেই সেই সময়ে স্কুলে পড়াশোনাটা হতো কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া। শিক্ষকবৃন্দের কেউ কেউ যতই কঠোর হন না কেন, তাঁদের ভিতরে শিক্ষকসুলভ দায়বদ্ধতা ছিল মোটা দাগে। অনেকেই শিক্ষকতায় খুবই নিবেদিত ছিলেন। আর সেজন্যেই একটি মহকুমা পর্যায়ের বিদ্যালয় হয়েও মাগুরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ক্রমাগত পাবলিক পরীক্ষাতে ঈর্ষণীয় সাফল্য ধরে রাখতে পেরেছিলো। বছরের পর বছর সকল শিক্ষার্থীর শুধুমাত্র প্রথম ও দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়ে যাবার বিষয়টি আর সেই সাথে বোর্ডে দুই একটি স্ট্যান্ড করার নজির স্থাপন করা চাট্টেখানি কথা ছিল না। এমনকি দ্বিতীয় বিভাগ থেকে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণের সংখ্যা বেশি হওয়াটাও দারুন চমকের ব্যাপার ছিল। 

কী ছিল এর পিছনের জাদুর কাঠি! হ্যা, স্কুলের-নিয়ম শৃঙ্খলা একটি বিষয় অবশ্যই। এর বাইরে আর একটা ব্যাপার ছিল – প্রি-টেস্ট পরীক্ষা। এই পরীক্ষাতে যে সকল ছাত্র এক বিষয়ের বেশি ফেল করতো, স্কুল থেকে তাদেরকে টিসি দিয়ে দেয়া হতো। সেই সময় প্রতিবার প্রি-টেস্ট পরীক্ষার ফলাফল বের হবার পরে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হতো। অনেক ছাত্র ছিলেন যারা সহশিক্ষা কার্যক্রমে অনেক ভালো ছিলেন। তাদেরকে স্কুল টিসি দিয়ে দিতো কারণ প্রি-টেস্ট পরীক্ষাতে তারা সব বিষয়ে পাশ করতে পারেনি। এভাবে ছাকনি দিয়ে ছেঁকে সেই ক’জনকেই টেস্ট পরীক্ষা পর্যন্ত রাখা হতো যারা ভালো বা সম্ভাবনাময়। স্কুল তার সুনাম ধরে রাখতে কোনো ঝুঁকি নেয়নি। যারা এক বিষয়ে ফেল করতো তারা টেস্ট পরীক্ষার আগেই খেটেখুটে তাদের দুর্বলতা পূরণ করে নিতো। হ্যাঁ, শিক্ষার্থীরা জানত স্কুলের এই পলিসির কথা আর সেটি হয়তো তাদেরকে এক ধরনের প্রস্তুতির মাঝেও ফেলতো – যেভাবেই হোক যাতে  প্রি-টেস্ট পরীক্ষাতে তাঁদের পার হতে হবে। কিন্তু যারা স্কুলের নীতির কারণে পরবর্তী শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারত না, তাদের কথা ভাবা যাক।  

প্রথমত, তারা কি স্কুলের শিক্ষার্থী নয়? তাদের ‘অসফলতার’ দায় কি স্কুলের উপর বর্তায় না? তাদেরকে টিসি দেয়ার পেছনে কোনো নিয়ম ভঙ্গের বিষয় ছিল না, শৃঙ্খলা ভঙ্গের বিষয় ছিল না, অসদাচরণের অভিযোগ ছিল না। তাদেরকে স্কুল থেকে বের করে দেয়া হতো কারণ তাদের প্রত্যাশিত শিখন হয়নি বা তারা ‘পরীক্ষাতে ভালো করতে পারেনি’ এই অজুহাতে। তাদেরকে বের করে দেয়া হতো এই আশঙ্কায় যে তারা আসন্ন এসএসসি পরীক্ষাতে তৃতীয় বিভাগ পেয়ে যেতে পারে বা ফেল করতে পারে আর সেটি হলে স্কুলের বদনাম হতো। এখানে ক’টি বিষয় প্রণিধানযোগ্য –  

স্কুল কেন কোনো শিক্ষার্থীর ‘না শেখার’ দায় নেবে না? স্কুল কি শুধুমাত্র ‘পরীক্ষার জন্যে শিক্ষার্থী’ তৈরির কারখানা না স্কুলের কাজ হচ্ছে সকল শিক্ষার্থীর জন্যে শিখন নিশ্চিত করা? অসিত দা বা নিতাই দা’র মতো শিক্ষার্থীরা স্কুলের মনোযোগ পাবেন এটা ঠিক আছে। কিন্তু তাদের অসিত বা নিতাই হবার পিছনে স্কুলের ভূমিকা কতটা আর কতটা তাদের ব্যক্তিগত চেষ্টা, পরিশ্রম ও অধ্যবসায় সেটি আমার কাছে বরাবরই ভাবনার বিষয় মনে হয়েছে। আমার ধারণা, অন্য যে কোনো স্কুল থেকে পরীক্ষা দিয়েই অসিত দা বা নিতাই দা এরকম ফলাফলই করতেন। 

এ প্রসঙ্গে ব্রিটেনের সদ্য বিদায়ী লেবার পার্টি নেতা জেরেমি করবিনের ব্রিটিশ পার্লামেন্টে প্রদত্ত ভাষণের একটি অংশ উল্লেখ না করে পারছি না যেখানে তিনি বলেন, যে শিক্ষা ব্যবস্থা শিক্ষার্থীদেরকে শুধু পরীক্ষার জন্যে প্রস্তুত করে সেটি কোনো শিক্ষা ব্যবস্থা হতে পারে না। শিক্ষার অবধারিত উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীকে আনন্দ চিত্তে শেখার জন্যে প্রণোদনা দেয়া; কিছুতেই শুধুমাত্র পরীক্ষার জন্যে তৈরি করা নয়।

দ্বিতীয়ত, কে কাকে ব্যবহার করলো? তাহলে কি সেই সময় থেকেই স্কুল ভাল শিক্ষার্থীর সাইনবোর্ড ব্যবহার করে নিজেদের মুখ উজ্জ্বল করছে না শিক্ষার্থীরা স্কুলের সাইনবোর্ড ব্যবহার করছে? আজ থেকে তিন-চার দশক আগে থেকেই শিক্ষার্থীকে শুধুই পরীক্ষার্থী হিসেবে তৈরি করা হচ্ছে আর শিক্ষার্থীর অসফলতার দায় একান্তভাবেই শিক্ষার্থীর উপরে চাপানো হচ্ছে। স্কুল কর্তৃপক্ষ কবে ভাবতে শিখবে কোন শিক্ষার্থীকে এভাবে বিদায় করে দেয়ার মাঝে তাদের কোনো কৃতিত্ব নেই। তাদের কৃতিত্ব সেখানেই যখন তারা এই দুর্বল শিক্ষার্থীদেরকে নিজেদের জ্ঞান মেধা, প্রজ্ঞা, চেষ্টা দিয়ে সফল শিক্ষার্থীতে পরিণত করতে পারবে। তা না হলে শুধু পুঁটির তেলেই পুঁটি ভাজা হবে, যা কোন আত্মতৃপ্তির বিষয় হতে পারে না। 

(চলবে)

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
লেখক: গৌতম রায়
গৌতম রায় ইংরেজির অধ্যাপক। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজীতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেবার পর বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বেশ তরুণ বয়সেই শিক্ষকতা পেশায় যোগ দেন। পড়িয়েছেন দেশে ও দেশের বাইরে বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে। শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা থেকেই পরবর্তীতে ছাত্র হয়েছেন ইংল্যান্ডের এক্সিটার ইউনিভার্সিটির।‌ যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন ইউনিভার্সিটি, ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি ও ওয়ার্ল্ড লার্নিং থেকে নিয়েছেন পেশাগত প্রশিক্ষণ। এখন কারিকুলাম বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করছেন বাংলাদেশের জাতীয় ‌শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডে। শিক্ষা বিষয়ক বর্ণিল কাজে নিজেকে ‌সম্পৃক্ত রাখার জন্যই বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যাবস্থাকে তিনি দেখেছেন খুব কাছে থেকে। শিক্ষা ক্ষেত্রে গৌতম রায়ের পছন্দের আঙ্গিনা শিক্ষকের অনিঃশেষ পেশাগত দক্ষতা, ইন্টারেক্টিভ মেটিরিয়ালস ডিভ্যালপমেন্ট, ও লার্নিং এসেসমেন্ট।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!