২-৩ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন মুনিয়া

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

আত্নহত্যার প্ররোচনার মামলা খারিজের পর এবার বসুন্ধরার গ্রুপের এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে হত্যা ও ধর্ষণের মামলা করেছেন মুনিয়ার বোন। আদালত মামলাটি পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

গত ১৯ এপ্রিল রাতে রাজধানীর শুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় কলেজ শিক্ষার্থী মোশারাত জাহান মুনিয়ার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ

এ ঘটনায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে আত্নহত্যার প্ররোচনার মামলা করেন মুনিয়ার বড় বোন। মুনিয়া কিভাবে মারা গেলো তা নিশ্চিতে অপেক্ষা করা হয় মেডিকেল রিপোর্টের জন্য।

১৬ আগস্ট আদালতে দাখিল করা মেডিকেল রিপোর্টে দেখা যায়- মুনিয়া ২ থেকে ৩ সপ্তাহের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।

ডিএনএসহ আনুষাঙ্গিক পরীক্ষার রিপোর্ট আসার আগপর্যন্ত মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে না বলেও উল্লেখ করা হয় মেডিকেল রিপোর্টে। এসব রিপোর্ট আসার আগেই ১৮ আগস্ট আনভীরকে খালাস দেন আদালত।

মেডিকেল রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর এবার আনভীরসহ ৮ জনকে আসামি করে হত্যা ও ধর্ষণ মামলা করেছেন মুনিয়ার বড় বোন।

ঢাকার নারী শিশু আদালতে করা মামলায় আনভীর ছাড়াও বাবা বাসুন্ধরা গ্রপের চেয়ারম্যান আকবর সোবহান, মা আফরোজা সোবহান, কথিত মডেল পিয়াসাসহ ৮ জনকে আসামি করা হয়েছে। আরো আসামি করা হয়েছে মুনিয়া যে বাসায় থাকতেন সেই বাসার মালিককেও।

আদালত বাদির জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগ তদন্তে পিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার বাদী ও মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান বলেন, আসামি সায়েম সোবাহান আনভীরসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেছি। বিজ্ঞ আদালত সন্তুষ্ট হয়ে মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআইকে তদন্ত দিয়েছে।

যদিও মামলার বিষয়ে এখন পর্যন্ত বসুন্ধরা গ্রুপের আইনজীবীর কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!